গত ৩০ জুন পর্যন্ত যাদের হাতে ফান্ডের ইউনিট ছিল, তারা এ লভ্যাংশ পাবেন।
বিনিয়োগকারীরা চাইলে এই লভ্যাংশ নগদ টাকা হিসেবে নিতে পারবেন অথবা ইউনিট কিনে পুনঃবিনিয়োগ করতে পারবেন।
এই সময়ে ফান্ডটির ইউনিটপ্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ২ টাকা ৮৮ পয়সা।
২০২০ সালে প্রথম লকডাউনের পরে শেয়ার বাজারের ভি-আকৃতি পুনরুদ্ধারের সহায়তায় ফান্ডটি সম্প্রতি শেষ হওয়া অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬২.৫ শতাংশ মুনাফা অর্জন করেছে।
শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরান হাসান বলেন, “গবেষণা এবং শৃঙ্খলাই মূলত আমাদের ভালো পারফরম্যান্সের মূল চাবিকাঠি। বিনিয়োগকারীদের অন্যান্য বিনিয়োগ মাধ্যম থেকে ভালো মুনাফা দেয়ার জন্যে আমরা আমাদের সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছি।”
“শান্তা অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট বিনিয়োগকারীদের আর্থিক লক্ষ্য অনুযায়ী চাহিদা পূরণের জন্য বিভিন্ন ধরণের মিউচুয়াল ফান্ড সরবরাহের মাধ্যমে পূঁজিবাজারের বিকাশে একান্তভাবে কাজ করছে,” বলেন তিনি।