নতুন ১৬ ব্রোকারেজ হাউজ অনুমোদন

নতুন ১৬টি ব্রোকারেজ হাউজকে লেনদেন পরিচালনার অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

নিজস্ব প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 22 June 2021, 01:54 PM
Updated : 22 June 2021, 01:54 PM

এগুলো হলো- বি রিচ, এম্পেরর সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজম্যান্ট, বি অ্যান্ড বিএসএস ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল, ব্রিজ স্টক অ্যান্ড ব্রোকারেজ, এনওয়াই ট্রেডিং, কলম্বিয়া শেয়ার অ্যান্ড সিকিউরিটিজ, এমকেএম সিকিউরিটিজ, স্মার্ট শেয়ার অ্যান্ড সিকিউরিটিজ, বিনিময় সিকিউরিটিজ, রিলিফ এক্সচেঞ্জ, আমার সিকিউরিটিজ, ব্যাঙ জি (বিজি) জিও টেক্সটাইল, মিনহার সিকিউরিটিজ, বিপ্লব হোল্ডিংস, অ্যাসোসিয়েটেড ক্যাপিটাল সিকিউরিটিজ ও রহিমা ইক্যুইটি ম্যনেজমেন্ট।

সোমবার বিএসইসির সভায় ১৬টি নতুন ট্রেকের অনুমোদন দেওয়া হয় বলে কমিশনার শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ জানান।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “আমরা চাচ্ছি, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ব্রোকারেজ হাউজের সংখ্যাটা বাড়াতে।যারা এতদিন কাজ করেনি তাদেরকে আমরা বিদায় করে দেব।”

এই ১৬টিকে ডিএসিইতে ব্রোকারেজ হাউজের সংখ্যা দাঁড়াল ২৯৬টিতে।

গত বছর ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক) বিধিমালা, ২০২০ অনুমোদন দেয় বিএসইসি ।

স্টক এক্সচেঞ্জগুলো ডিমিউচুয়ালাইজড হওয়ার আগে অর্থাত্ ব্যবস্থাপনা থেকে মালিকানা পৃথক হওয়ার আগে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সদস্যরা ব্রোকারেজ হাউজের ব্যবসা করতে পারতেন।

যেহেতু ডিমিউচুয়ালাইজেশনের আগে ব্রোকাররাই ছিলেন স্টক এক্সচেঞ্জের মালিক, মালিকানা আলাদা হওয়ার পর ব্রোকারদের ব্যবসার জন্য অর্থাত্ ট্রেডিং রাইটের জন্য আলাদা আইন করা দরকার হয়ে পড়ে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এই আইন করে বিএসইসি।     

পরে নতুন ব্রোকারেজ হাউজের লাইসেন্স নেওয়ার সুযোগ খুলে যায়।

এর পর প্রথমে ধাপে ৩০টি ব্রোকারেজ হাউজ বা ট্রেকের অনুমোদন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। সোমবার দেয় আরো ১৬টি।

সোমবার ট্রেক অনুমোদনের চিঠি ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে বলে এবং ট্রেক অনুমোদনের বিষয়টি ডিএসইর চেয়ারম্যানকেও অবহিত করা হয়েছে।