রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।
এছাড়া সভায় কমিশনের নির্দেশনা পালন না করা এবং পুঁজিবাজারে শৃংখলা রক্ষায় ফারইস্ট স্টক অ্যান্ড বন্ড লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ পুর্নগঠনের নির্দেশও দিয়েছে কমিশন।
বিএসইসি জানিয়েছে, বন্ড ছেড়ে টাকা তুলে এক্সিম ব্যাংক তাদের মূলধন বাড়াবে।
প্রতিটি বন্ডের দাম হবে এক কোটি টাকা।
সুদের হার নির্ধারণ করা হবে বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকগুলোতে স্থায়ী আমানতের উপর দেওয়া লভ্যাংশের ছয় মাসের গড়ের সঙ্গে ২ শতাংশ যোগ করে।
সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচুয়াল ফান্ড, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক রুরাল ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট ও স্বায়ত্তশাসিত করপোরেশন এই বন্ড প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে কিনতে পারবে।
বন্ডটি শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে না। এগুলো হবে জামানত বিহীন।
বন্ডের ট্রাস্টি হিসেবে আছে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স এবং অ্যারেঞ্জার হিসেবে আছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।
২০০৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এক্সিম ব্যাংকের শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
ব্যাংকটির মোট শেয়ার সংখ্যা ১৪১ কোটি ২২ লাখ ৫১ হাজার ৬৮টি। এর মধ্যে ৩৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৩৪ দশমিক ৮২ শতাংশ শেয়ার আছে।
ব্যাংকটির বর্তমান বাজার মূলধন ১ হাজার ৮৬৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা। পরিশোধিত মূলধন ১ হাজার ৪১২ কোটি ২৫ লাখ টাকা এবং রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ৫০৬ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন-