নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) রোববার এ বিষয়ে নির্দেশনা জারি করেছে।
এর আগে চলতি বছরের ১৩ জানুয়ারি এক প্রজ্ঞাপনে এই সুদহার ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর করার কথা বলা হয়েছিল। মার্চেন্ট ব্যাংকারদের আবেদনে তা থেকে সরে আসে বিএসইসি।
ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, মার্জিন ঋণের কস্ট অব ফান্ড বা তহবিলের খরচ হিসেবে ৩ শতাংশ সুদসহ সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ রাখতে পারবেন স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকাররা।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের বিপরীতে ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সুযোগকে মার্জিন ঋণ বলা হয়।