বুধবার সকালে ঢাকার একটি হোটেলে এই লটারির ড্র হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক।
লটারির ওই ফলাফল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ওয়বসাইটেও (https://dsebd.org/ipo_lottery_result.php) প্রকাশ করা হয়েছে।
এখন সাধারণ বিনিয়োগকারীর বিও অ্যাকাউন্টে শেয়ার জমা হলেই স্টক এক্সচেঞ্জে এ কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন শুরু হয়ে যাবে।
পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি গত ১৮ নভেম্বর এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংককে আইপিওর মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন দেয়।
ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে ১২ কোটি সাধারণ শেয়ার ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ১২০ কোটি টাকা তুলতে চায় এনআরবিসি ব্যাংক। প্রতিটি শেয়ারের দাম ১০ টাকা।
আইপিওর মাধ্যমে তোলা অর্থ সরকারি সিকিউরটিজ ক্রয়, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ ও আইপিও খাতে ব্যয় করবে ব্যাংকটি।
এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ২০১৫ সালে ৫৬ কোটি টাকা, ২০১৬ সালে ৮৭ কোটি টাকা, ২০১৭ সালে ৯৩ কোটি টাকা, ২০১৮ সালে ৯ কোটি টাকা এবং ২০১৯ সালে ১১৫ কোটি টাকা মুনাফা করেছে।
২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য ১৩ টাকা ৮৬ পয়সা।
এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক ২০১৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি নিবন্ধন পাওয়ার পর ২০১৩ সালের ২ এপ্রিল কাজ শুরু করে।
ব্যাংকটির আইপিওর ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্স ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড এবং এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩১তম ব্যাংক হল এনআরবিসি ব্যাংক। এর আগে ২০০৮ সালে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়।
আরও পড়ুন