অর্থাৎ লেনদেন শুরুর নির্ধারিত সময়ের ১৫ মিনিট আগে শেয়ার কেনাবেচার প্রস্তাব দেওয়া যাবে এবং লেনদেন শেষ হওয়ার ১০ মিনিট পর পর্যন্ত সমাপনী দরে শেয়ার লেনদেন করা যাবে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদনক্রমে সকল প্রস্তুতি শেষ করে ১৯ নভেম্বরের মধ্যে লেনদেনে এই নতুন মাত্রা যোগ হবে বলে ডিএসইর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এখন দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনেদেন শুরু হয় সকাল ১০টায়, শেষ হয় দুপুর আড়াইটায়। এর মধ্যে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৫ মিনিট করে প্রি ওপেনিং ও পোস্ট ক্লোজিং সেশন চালু আছে।
ডিএসইর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে ১০টা পর্যন্ত প্রি-ওপেনিং সেশনে বিনিয়োগকারীরা শুধু শেয়ার কেনা বা বেচার আদেশ দিতে পারবেন।
এই সেশনে সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্রেতা ও বিক্রেতা যে দর প্রস্তাব করবেন সেটাই হবে ওপেনিং প্রাইস বা উদ্বোধনী দর। ওপেনিং সেশনে গিয়ে ওই দরে লেনদেনটি সম্পন্ন হবে।
লেনদেন শেষ হওয়ার ১০ মিনিট অর্থাৎ ২টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ক্লোজিং প্রাইস বা সমাপনী দরে কেনাবেচা সম্পন্ন করা যাবে। তবে এসময়ে কোনো দর প্রস্তাব করা যাবে না।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “বিশ্বের অনেক পুঁজিবাজারে ওপেনিং ও ক্লোজিং সেশন আছে। ওপেনিং সেশনের কারণে বাজার চালুর আগে একটি শেয়ারের ওই দিনের দর কেমন হতে পারে, সেটির ধারণা পাওয়া যায়। আবার লেনদেন শেষ হওয়ার পরও চাইলে ক্লোজিং প্রাইসে শেয়ার কেনাবেচার সুযোগ পাওয়া যায়।”