অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা এক টাকা করে পাবেন। ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে।
আগামী ২২ ডিসেম্বর সাধারণ সভায় এবারের লভ্যাংশের অনুমোদন নিতে হবে। সেজন্য রেকর্ড ডেট ঠিক হয়েছে ১৫ নভেম্বর।
লভ্যাংশের খবরের পর রানার অটোমোবাইলসের শেয়ারের দাম কমেছে। বুধবার এ শেয়ার ঢাকার পুঁজিবাজারে ৪৮ টাকা ৮০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার তা ৪৭ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।
রানার অটোমোবাইলস ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রতি শেয়ারে মুনাফা করেছে এক টাকা ৯৭ পয়সা। আর তাদের শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৩ টাকা ৩৯ পয়সায়।
যা আগের অর্থবছরের তুলনায় কম। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে প্রতি শেয়ারে মুনাফা করেছিল চার টাকা ৪১ পয়সা। আর তাদের শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ ছিল ৬৫ টাকা ৪৯ পয়সায়।
২০১৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে রানার অটোমোবাইলস মুনাফা করেছিল ৫০ কোটি পাঁচ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি এক টাকা এবং প্রতি ১০০ শেয়ারে নতুন পাঁচটি শেয়ার।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ১১ কোটি ৩৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৩২টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৫০ দশমিক ০৪ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৩ দশমিক শূন্য ৪০ শতাংশ শেয়ার আছে।
রানার অটোমোবাইলসের বর্তমান বাজার মূলধন ৫৫৪ কোটি সাত লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১৩৫ কোটি ৫৪ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ৩৯১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।