অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ৩০ টাকা করে পাবেন।
চলতি বছরের প্রথম নয় মাসের (জানুয়ারি- সেপ্টম্বর) জন্য এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে। সেজন্য রেকর্ড ডেট ঠিক হয়েছে ১১ নভেম্বর।
লভ্যাংশের খবরের পরও কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। বুধবার ঢাকার পুঁজিবাজারে এই শেয়ার এক হাজার ১১৬ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হলেও বৃহস্পতিবার তা এক হাজার ১০৯ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।
১৯৭৭ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
২০১৭ অর্থবছরে ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকো মুনাফা করেছিল ৭৮২ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি শেয়ারে ৬০ টাকা।
২০১৮ অর্থবছরে কোম্পানি মুনাফা করেছিল এক হজার এক কোটি ২০ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ৫০ টাকা এবং প্রতি ১০০ শেয়ারে নতুন ২০০টি শেয়ার।
আর ২০১৯ অর্থবছরে মুনাফা করেছে ৯২৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি শেয়ারে ৪০ টাকা।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ১৮ কোটি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৭২ দশমিক ৯১ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে। সরকারের হাতে আছে দশমিক ৬৪ শতাংশ শেয়ার।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১১ দশমিক ১১ শতাংশ, বিদেশিদের কাছে ১২ দশমিক ১২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে তিন দশমিক ২২ শতাংশ শেয়ার আছে।
ব্রিটিশ-আমেরিকান টোব্যাকোর বর্তমান বাজার মূলধন ২০ হাজার ৯৫ কোটি ২০ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১৮০ কোটি টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ তিন হাজার ৩৯৮ কোটি ৯১ লাখ টাকা।