অর্থাৎ, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ২ টাকা ৫০ পয়সা করে পাবেন।
৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে।
আগামী ১০ ডিসেম্বর সাধারণ সভায় এবারের লভ্যাংশের অনুমোদন নিতে হবে। সেজন্য রেকর্ড ডেট ঠিক হয়েছে ১০ নভেম্বর।
২০১৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একমি ল্যাবরেটরিজের শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে এ কোম্পানি ১৪৪ কোটি ৩ লাখ টাকা মুনাফা দেখিয়ে বিনিয়োগকারীদের প্রতি শেয়ারে ৩ টাকা ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ২১ কোটি ১৬ লাখ ১ হাজার ৭০০টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৪১ দশমিক ৫৫ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের হাতে আছে দশমিক ১৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৯ দশমিক শূন্য ৪৫ শতাংশ শেয়ার আছে।
একমি ল্যাবরেটরিজের বর্তমান বাজার মূলধন ১ হাজার ৪৯৬ কোটি টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ২১১ কোটি ৬০ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ১ হাজার ১১০ কোটি টাকা।