অর্থাৎ, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ৭৫ পয়সা করে পাবেন এবং ১০০ শেয়ারে নতুন সাড়ে ৭ টি করে শেয়ার পাবেন।
৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে।
আগামী ১৯ নভেম্বর সাধারণ সভায় এবারের লভ্যাংশের অনুমোদন নিতে হবে । সেজন্য রেকর্ড ডেট ঠিক হয়েছে ৪ নভেম্বর।
লভ্যাংশের খবরে কেডিএস এক্সেসরিজের লিমিটেডের শেয়ারের দাম বেড়েছে। মঙ্গলবার যেখানে এ শেয়ার ঢাকার পুঁজিবাজারে ৫০ টাকা ৯০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল, বুধবার তা লেনদেন হয়েছে ৫৩ টাকা ২০ পয়সায়।
২০১৫ সালে তালিকাভুক্ত হওয়া কেডিএস এক্সেসরিজ বাংলাদেশের শেয়ার পুঁজিবাজারে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে কেডিএস এক্সেসরিজ মুনাফা করেছিল ১৩ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। বিনিয়োগকারীদের তারা লভ্যাংশ হিসেবে দিয়েছে প্রতি শেয়ারে ১ টাকা এবং ১০০ শেয়ারে নতুন ৫টি করে শেয়ার।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ৬ কোটি ৬২ লাখ ১৬ হাজার ১৫০টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৭৬ দশমিক ১৫ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৯ দশমিক শূন্য ১৯ শতাংশ শেয়ার আছে।
কেডিএস এক্সেসরিজ বর্তমান বাজার মূলধন ৩৩৭ কোটি ৪ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৬৬ কোটি ২২ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ৭৯ কোটি ৮ লাখ টাকা।