সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা দিয়ে দুটি মেশিন চীন থেকে আমদানি করে নারায়ণগঞ্জের কারখানায় স্থাপন করবে।
এর মধ্যে একটি মেশিনের দাম ৩ কোটি ৬৮ লাখ ১১ হাজার টাকা। এটা দিয়ে প্রাতি ঘণ্টায় ৪৮০ কেজি থেকে ৫০০ কেজি পেট শিট বা প্লাস্টিকের শিট তৈরি হবে।
আরেকটি মেশিনের দাম ১ কোটি ২৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। যেটি প্লাস্টিকের শিটকে বিভিন্ন আকার দিতে পারে এটি বিস্কিট প্যাকিং এর কাজে লাগে। এটা মাসে ২০০ টান কাজ করতে পারে।
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ১৯৮৯ সালে। বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে “এ” ক্যাটাগরিতে।
২০১৭-১৮ অর্থবছরে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ মুনাফা করেছিল ১৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছে প্রতি শেয়ারে ৪ টাকা ৮০ পয়সা।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ মুনাফা করেছিল ১৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছে প্রতি শেয়ারে ৫ টাকা।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ১৯ কোটি ৯৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮৮৬টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ২৭ দশমিক শূন্য ৭৩ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৬ দশমিক শূন্য ৯৭ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আছে দশমিক ৩৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৫ দশমিক শূন্য ৫৭ শতাংশ শেয়ার আছে।
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বর্তমান বজার মূলধন ৩ হাজার ২৭৬ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ১৯৯ কোটি ৯৩ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ৫২১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা।