অর্থাৎ, ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ৫০ পয়সা করে পাবেন এবং প্রতিটি ১০০ শেয়ারে ৫টি করে নতুন শেয়ার পাবেন।
৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য এই লভ্যাংশ দেওয়া হবে।
আগামী ১৯ নভেম্বর সাধারণ সভায় এবারের লভ্যাংশের অনুমোদন নিতে হবে। সেজন্য রেকর্ড ডেট ঠিক হয়েছে ২ নভেম্বর।
২০১৭-১৮ অর্থবছরে কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা মুনাফা দেখিয়ে প্রতি ১০০ শেয়ারে ১২টি নতুন শেয়ার লভ্যাংশ দিয়েছে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে তারা ৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা মুনাফা করে, প্রতি শেয়ারে ৫০ পয়সা এবং প্রতি ১০০ শেয়ারে ৭টি নতুন শেয়ার লভ্যাংশ দেয়।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ৬ কোটি ২৯ লাখ ৬৬ হাজার ৭০৩টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২৬ দশমিক ১২ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৩ দশমিক শূন্য ৮৭ শতাংশ শেয়ার আছে।
কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড বর্তমান বজার মূলধন ২৪৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৬২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ১১২ কোটি ৫২ লাখ টাকা।