বন্ড ছাড়বে ডাচ-বাংলা ব্যাংক

বন্ড ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৬০০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন পেয়েছে ডাচ-বাংলা ব্যাংকসহ দুটি কোম্পানি।

নিজস্ব প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 23 Sept 2020, 06:31 PM
Updated : 23 Sept 2020, 06:31 PM

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বুধবারের সভায় এই অনুমোদন দেওয়া হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বেসরকারি ডাচ-বাংলা ব্যাংককে বন্ড ছেড়ে পুঁজিবাজার থেকে ৫০০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বন্ডের মাধ্যমে তোলা টাকা দিয়ে ‘ব্যবসার মূলধন ভিত্তিকে শক্তিশালী’ করার লক্ষ্যের কথা জানিয়েছে ব্যাংকটি।

এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের দাম হবে ১ লাখ টাকা; মেয়াদ হবে সাত বছর।

সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট ও স্বায়ত্তশাসিত করপোরেশন এই বন্ড কিনতে পারবে।

এটি হবে নন কনভার্টেবল বন্ড, অর্থাৎ এই বন্ডকে শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে না এবং এই বন্ডের টাকা তুলতে কোনো জামানত জমা দেওয়া হয়নি।

বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে আছে গ্রিন ডেল্টা ইন্সুরেন্স লিমিটেড। আর লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে আছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক।

এই বন্ডকে স্টক এক্সচেঞ্জের অল্টারনেটিভ ট্রেডিং বোর্ডে তালিকাভুক্ত করার শর্ত আরোপ করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

পুঁজিবাজারে তথ্য-প্রযুক্তি খাতে তালিকাভুক্ত আমরা নেটওয়ার্ক বন্ড ছেড়ে ১০০ কোটি টাকা তোলার অনুমোদন পেয়েছে।

বন্ডের মাধ্যমে তোলা টাকা দিয়ে নতুন প্রকল্প হাতে নেবে আমরা নেটওয়ার্ক। এর থেকে কিছু টাকা দিয়ে ঋণ পরিশোধ করবে তারা।

এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের দাম হবে ১ কোটি টাকা; মেয়াদ বলা হয়নি।

এই জিরো কুপন বন্ডটিতে বিনিয়োগ করলে বছরে মিলবে ৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ থেকে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ মুনাফা।

সরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, তালিকাভুক্ত ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, আঞ্চলিক ব্যাংক, সংগঠন, ট্রাস্ট ও স্বায়ত্তশাসিত করপোরেশন এই বন্ড কিনতে পারবে।

এটিও হবে নন কনভার্টেবল বন্ড, অর্থাৎ এই বন্ডকে শেয়ারে রূপান্তর করা যাবে না এবং এই বন্ডের টাকা তুলতে কোনো জামানত জমা দেওয়া হয়নি।

বন্ডটির ট্রাস্টি হিসেবে আছে প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। আর লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে আছে লংকা বাংলা ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।