রোববার ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়৷
মারুফ মতিনের মৃত্যুতে বাংলাদেশের দুই পুঁজিবাজারের পক্ষ থেকে শোক জানানো হয়েছে।
মারুফ মতিন ১৯৯৫ সাল থেকে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সঙ্গে যুক্ত।
২০১৪ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের(সিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
তার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক সভাপতি রকিবুর রহমান বলেন, “ওয়ালি-উল-মারুফ মতিন একজন পুঁজিবাজারবান্ধব ব্যক্তিত্ব হিসেবে দীর্ঘদিন পুঁজিবাজারের সাথে জড়িত থেকে দেশ বিদেশে তার কর্মের মাধ্যমে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন৷”
মারুফ মতিন প্রায় ১২ বছর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) কাজ করেছেন।
১৯৯৫ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত মারুফ মতিনের চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) লিস্টিং বিভাগের প্রধান ছিলেন।
মারুফ মতিন পুঁজিবাজার বিষয়ক আন্তর্জাতিক পরামর্শক হিসেবেও কাজ করছিলেন। তিনি সিয়েরালিওনের পুঁজিবাজার উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছিলেন। বিশ্ব ব্যাংক এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের পরামর্শদাতা হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি।
মারুফ মতিন সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অফ স্টক এক্সচেঞ্জ গড়ে তুলতে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন।
মারুফ মতিন বাংলাদেশে একটি সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি একটি মার্চেন্ট ব্যাংক এবং একটি প্রাইভেট ইকুইটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।