অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা এক টাকা করে পাবেন।
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া ২০১৯ অর্থবছরের জন্য এই লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছে।
আগামী ২৬ নভেম্বর সাধারণ সভায় এর অনুমোদন নিতে হবে । সেজন্য রেকর্ড ডেট ঠিক হয়েছে ৩০ সেপ্টেম্বর।
জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার রোববার ঢাকার পুঁজিবাজারে ২৩ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল। লভ্যাংশের খবরে শেয়ারের দাম বেড়েছে। আগের দিন শেয়ারটি ২৩ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল।
২০১৯ অর্থবছরে জনতা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রতি শেয়ারে মুনাফা করেছে এক টাকা আট পয়সা। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য ১৪ টাকা ২২ পয়সা।
জনতা ইন্স্যুরেন্স ২০২০ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) প্রতি শেয়ারে ৪০ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের মুনাফা হয়েছিল ২৪ পয়সা।
২০২০ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) প্রতি শেয়ারে ৩০ পয়সা মুনাফা দেখিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারে তাদের মুনাফা হয়েছিল ২৩ পয়সা।
ছয় (জানুয়ারি-জুন) মাসে তাদের প্রতি শেয়ারে মুনাফা হয়েছে ৭০ পয়সা, যা আগে ৪৭ পয়সা ছিল।
২০১৭ সালে কোম্পানিটি মুনাফা করেছে এক কোটি ৯২ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছে প্রতি ১০০ শেয়ারে পাঁচটি নতুন শেয়ার ।
২০১৮ সালে মুনাফা করেছে চার কোটি ২৮ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছে প্রতি ১০০ শেয়ারে পাঁচটি নতুন শেয়ার এবং প্রতি শেয়ারে ৫০ পয়সা।
পুঁজিবাজারে কোম্পানিটির চার কোটি ২২ লাখ ৮৩ হাজার ৮২২টি শেয়ার আছে। এর মধ্যে ৩৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪১ দশমিক ৯৮ শতাংশ শেয়ার আছে।
জনতা ইন্স্যুরেন্সের বর্তমান বজার মূলধন ৯৮ কোটি টাকা। কোম্পানিটির পরিশোধিত মূলধন ৪২ কোটি ২৮ লাখ টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ নয় কোটি ৬৯ লাখ টাকা।