সপ্তাহের প্রথম দিন রোববার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৪ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে তিন হাজার ৯৬০ দশমিক ১৭ পয়েন্টে, যা আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৩৭ শতাংশ কম।
নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে আতঙ্কের মধ্যে চারদিন দরপতনের পর বৃহস্পতিবার সার্কিট ব্রেকারের নিয়মে পরিবর্তন আনায় ডিএসই সূচক এক লাফে ১০ শতাংশের বেশি বেড়েছিল।
ওই সমন্বয়ে ভুল থাকায় রোববার নতুন নিয়মে কিছুটা সমন্বয় হয়। ফলে এদিন কিছু শেয়ারের দাম সমন্বয় করায় কমে যায় সূচক।
তবে মোট লেনদেনকৃত শেয়ার এবং কয়টি কমেছে, কয়টি বেড়েছে সেই তথ্য দিতে পারেনি ডিএসই।
রোববার ডিএসইতে ১৪৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার লেনদেনের অংক ছিল ৪৯ কোটি ১২ লাখ টাকা।
নির্দেশনা থাকলেও বৃহস্পতিবার সূচকে বিএসইসির নির্দেশিত সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়ম সমন্বয় করতে পারেনি চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। রোববার সূচকে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনে তারা।
রোববার সিএসইতে ৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ৭ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯১৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ৪ দশমিক ২১ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ৩২১ পয়েন্টে।
সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৪টির, অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬১টির দর।