এই ৩১৫ টাকা থেকে ১০ শতাংশ কম দামে অর্থাৎ প্রতিটি ২৮৩ টাকা দরে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পাবেন ওয়ালটনের শেয়ার।
এর আগে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা ৭২ ঘণ্টা ওয়ালটনের শেয়ারের বিডিংয়ে অংশ নেন।
২ মার্চ সোমবার বিকাল ৫টা থেকে, ৫ মার্চ বিকাল ৫টা -মোট ৭২ ঘণ্টা চলে এই নিলাম ।
নিলামে মোট ২৩৩ জন যোগ্য বিনিয়োগকারী অংশ নেন। নিলামে ওয়ালটনের একটি শেয়ারের সর্বোচ্চ দাম উঠে ৭৬৫ টাকা এবং সর্বনিম্ন ১২ টাকা।
কাট অফ প্রাইস হয় ৩১৫ টাকা।
এর আগে বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে বিভিন্ন কারসাজির অভিযোগ ওঠায় এবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা-বিএসইসি বিডিংয়ের নিয়ম পরিবর্তন করে দেয়।
নিলামে সর্বোচ্চ থেকে কাট অফ প্রাইস পর্যন্ত দর প্রস্তাবকারীরা, তাদের প্রস্তাবিত দরে ৬০ কোটি ৯৬ লাখ ৫৭ হাজার ৮০৫ টাকার শেয়ার কিনবেন।
আর কাট অফ প্রাইস থেকে ১০ শতাংশ কম দামে অর্থাৎ ২৮৩ টাকা করে ৩৯ কোটি ৩ লাখ ৪২ হাজার ১৯৫ টাকার শেয়ার প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপও) ইস্যু করা হবে।
আইপিওতে আসার জন্য গত বছরের ১৫ জানুয়ারি ওয়ালটনের রোড শো অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানির পরিচিতি, আর্থিক অবস্থা, ভবিষ্যত পরিকল্পনা এবং আইপিও সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হয়।
এরপর চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি বিএসইসি’র ৭১৪তম কমিশন সভায় ওয়ালটনের আইপিও বিডিং অনুমোদন দেওয়া হয়।
ওয়ালটনের অনুমোদিত মূলধন ৬০০ কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৩০০ কোটি টাকা। পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।