সোমবার দিন শেষে শেয়ারটির সমাপনী মূল্য ছিল ৪০ টাকা ৫০ পয়সা।
আইপিও লটারিতে ২৭ টাকায় প্রতিটি শেয়ার পেয়েছিল বিনিয়োগকারীরা।সে হিসিবে এডিএন টেলিকমের শেয়ারের দাম বেড়েছে ১৩ টাকা ৫০ পয়সা। শতাংশ হিসাবে যা প্রায় ৫০ শতাংশ।
লেনদেনের প্রথম দিনে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের তালিকায় ছিল শেয়ারটি। সর্বোচ্চ লেনদেন হওয়া শেয়ারের তালিকার তিন স্থানে ছিল এই কোম্পানির শেয়ার।
প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের প্রথম দিনে ১৬ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয় শেয়ারটির। যা মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ৪২ শতাংশ।
সোমবার কোম্পানিটির ৪০ লাখ ৯৮ হাজার ৪৭০ টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যা কোম্পানির মোট শেয়ারের ৬ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
নতুন তালিকাভুক্ত হওয়া এডিএন টেলিকমের ১৮ দশমিক ৩৭ শতাংশ শেয়ার আছে সাধারন বিনিয়োগকারীর হাতে। প্রথম দিনে এর প্রায় ৩ ভাগের এক ভাগ লেনদেন হয়ে গেছে।
গত ১৯ ডিসেম্বর লটারিতে পাওয়া শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে জমা হয়েছে। ২৮ নভেম্বর লটারি হয়। ৪ থেকে ১১ নভেম্বর আইপিওর আবেদন গ্রহন করা হয়।
আইপিওর মাধ্যমে ৫৭ কোটি টাকা মূলধন সংগ্রহ করে প্রতিষ্ঠানটি।
যোগ্য বিনিয়োগকারীরা ৩০ টাকা দরে ১৮ লাখ ৭৫ হাজার শেয়ার এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ১০ শতাংশ কমে ২৭ টাকায় ৭৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৬ শেয়ার কিনেছে।
প্রথা অনুযায়ী, শেয়ারটি ‘এন’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হয়েছে।ট্রেডিং কোড ‘ADNTEL’ এবং কোম্পানি কোড ‘22651’
বাজার থেকে তোলা অর্থ ভৌত কাঠামো উন্নয়ন, ডাটা সেন্টার স্থাপন, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে বলে জানিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
সর্বশেষ আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯-২০ আর্থিক বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) এডিএনের টেলিকমের শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা।