এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৬ দশমিক ৫১ পয়েন্ট বা দশমিক ৮২ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৪৩৯৪ পয়েন্টে। এর মধ্য দিয়ে ৪২ মাস আগের অবস্থায় চলে এসেছে ডিএসইর প্রধান সূচক।
এর আগে ২০১৬ সালে ২৬ জুন ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৫৩৮০ পয়েন্ট।
অন্যদিকে সোমবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক সিএএসপিআই দশমিক ৩৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৩৩৮৪ পয়েন্টে।
বাজারে তারল্য ও আস্থার সংকট, বিটিআরসির সঙ্গে গ্রামীণফোনের টানাপড়েন, টাকার অবমূল্যায়ন হওয়ায় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়ার কারণেই দরপতন চলছে বলে বিভিন্ন সময়ে দাবি করেছেন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, বাজার পরিচালনাকারী ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার কর্তাব্যক্তিরা।
সোমবার ঢাকার বাজারে আগের দিনের থেকে লেনদেনও কমেছে। এদিন ডিএসইতে মোট হাতবদল হয়েছে ২৬৩ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল, যা আগের দিনের চেয়ে দুই দশমিক ৮০ শতাংশ কম।
চট্টগ্রামের বাজারের হাতবদল হয়েছে নয় কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড, যা আগের দিনের থেকে সাত দশমিক ৯২ শতাংশ কম।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৩৯টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর হারিয়েছে ১৪৫টি, বেড়েছে ৬১টির এবং ৩৩টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
ঢাকার বাজারে দর হারানোর শীর্ষে রয়েছে- যমুনা অয়েল, সমতা লেদার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক, আইএসএন লিমিটেড ও আজিজ পাইপস। দর বৃদ্ধির শীর্ষে রয়েছে- এসএস স্টিল, প্রিমিয়ার সিমেন্ট, আইটিসি, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স ও সায়হাম টেক্সটাইল।
লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে- স্কয়ার ফার্মা, কেপিসিএল, গোল্ডেন হারভেস্ট অ্যাগ্রো, গ্রামীণফোন ও বিকনফার্মা।