বৃহস্পতিবার প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৬ পয়েন্ট। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ৬৫ পয়েন্টের বেশি।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনের আগে থেকেই বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ইতিবাচক ধারা লক্ষ্য করা যায়। ভোটের পর কয়েকদিন বেশ তেজিভাব ছিল বাজারে। প্রতিদিনই হাজার কোটি টাকার উপরে লেনদেন হচ্ছিল।
কিন্তু ৩০ জানুয়ারি চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণার পর ফের দরপতনের ধারায় ফিরে আসে বাজার।
মুদ্রানীতির ঘোষণার পরের সপ্তাহের পাঁচ দিনের তিন দিন সূচক বেড়েছে বাজারে। লেনদেনেএকদিনও হাজার কোটি টাকা ছাড়ায়নি; ৭০০ থেকে ৮০০ কোটি টাকার মধ্যে উঠানামা করেছে
লেনদেন হয়েছে ৭৭২ কোটি ৯৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার। যা আগের দিন থেকে ৬ কোটি টাকা বেশি।
বুধবার এই বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭৬৬ কোটি ৮৪ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৩৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৬ শতাংশ বা ১৬১টির, কমেছে ৪২ শতাংশ বা ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২ শতাংশ বা ৪০টির।
অপরদিকে সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৭ হাজার ৭৮২ পয়েন্টে।
লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১২৭টির, কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির।