এই ইউনিটটি চালু হলে কোম্পানির এম এস বিলেটের বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ৮ লাখ ৪০ হাজার টন বাড়বে। অন্যদিকে এমএস রড ও মিডিয়াম সেকশন এর উৎপাদন বাড়বে ৬ লাখ ৪০ হাজার টন।বিলেট ও রডের বার্ষিক উৎপাদনক্ষমতা বেড়ে হবে যথাক্রমে ১০ লাখ ও ৭ লাখ ৬০ হাজার টন।
জিপিএইচ ইস্পাতের সম্প্রসারিত প্রকল্পটি বিশ্বের সর্বাধুনিক ইএফ কোয়ান্টাম প্রযুক্তিতে স্থাপন করা হচ্ছে। ইএফ কোয়ান্টাম হচ্ছে বিশ্বে ইস্পাত শিল্পে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি।এটি অত্যন্ত পরিবেশবান্ধব।এতে প্রচলিত প্রযুক্তির ইস্পাত কারখানার তুলনায় ৩০ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয় হয়।জিপিএইচ ইস্পাতের নতুন কারখানাটিই হবে এশিয়াতে ইএফ কোয়ান্টাম প্রযুক্তির প্রথম ইস্পাত কারখানা।
বুধবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির ১২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এ তথ্য জানানো হয়েছে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম ক্লাবে অনুষ্ঠিত এজিএমে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান আলমগীর কবির। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলমাস শিমুল, আশরাফুজ্জামান, আব্দুল আহাদ, আজিজুল হক, স্বতন্ত্র পরিচালক এম এ মালেক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এজিএমে ৩০ জুন ২০১৮ তারিখে সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন, সংশ্লিষ্ট নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং পরিচালনা পর্ষদের প্রতিবেদন অনুমোদিত হয়
এছাড়াও গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে শেয়ারহোল্ডাদের জন্য ঘোষিত ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ট অনুমোদন দেয়া হয় সভায়।