এক দিনে সর্বোচ্চ দরপতনের সীমা ১০ শতাংশ থেকে নামানো হয়েছে ৩ শতাংশে।
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শুরুর কিছুক্ষণের কেনার চাপের বিক্রেতাশূন্য হয়ে যায় এই শেয়ারটি।
বেলা ১২টা নাগাদ ডিএসইর স্ক্রিনে কোম্পানটির ৯৪ হাজার ৮০৯টি শেয়ার ১২৬ টাকায় শেয়ার কেনার আবেদন থাকলেও বিক্রেতার ঘর শূণ্য ছিল।
আগের দিনও কোম্পানির শেয়ারটি হল্টেড হয়ে মূল্য স্পর্শ করেছে, যাকে অস্বভাবিক ধরে নিয়ে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, কোম্পানির মুনাফা বাড়তে পারে এমন কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই।
২৮ ডিসেম্বর থেকে কোম্পানিটির শেয়ারদর টানা বেড়ে চলেছে। আলোচিত সময়ে শেয়ারটির ১০৩ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে সর্বশেষ ১১৪ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানির কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, ২০১৬ সালের জুন মাস থেকে কোম্পানিটির কারখানা বন্ধ রয়েছে। হঠাৎ শেয়ারদর কেন বাড়ছে তা তাদের জানা নাই।