ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, পুরো সপ্তাহে কোম্পানিটির ১৪ লাখ ৬২ হাজার ৪৮২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে, যার বাজার মূল্য ৬৮ কোটি ১০ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।
শীর্ষ লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস। কোম্পানিটির ২১ লাখ ২৮ হাজার ৩৪১টি শেয়ার লেনদেন হয় সপ্তাহজুড়ে, যার বাজার মূল্য ৬৩ কোটি ৯১ লাখ ৭২ হাজার টাকা।
তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে ন্যাশনাল টিউবস। কোম্পানিটির ৪৬ লাখ ৬ হাজার ৩৯৪টি শেয়ার লেনদেন হয়, যার বাজার মূল্য ৬০ কোটি ৭৭ লাখ ২৩ হাজার টাকা।
খাতের খবর
গত সপ্তাহে ডিএসইতে দর কমেছে ১৫ খাতের শেয়ারের। অন্যদিকে দর বেড়েছে ৫ খাতের।
সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে সাধারণ বীমা খাতের। এই খাতে ১ দশমিক ৩০ শতাংশ দর বেড়েছে। এরপরে জীবন বীমা খাতে ১ শতাংশ দর বেড়েছে।
অন্য খাতগুলোর মধ্যে প্রকেৌশল খাতে দশমিক ৮০ শতাংশ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে দশমিক ৫০ শতাংশ, খাদ্য ও আনসুঙ্গিক খাতে দশমিক ১০ শতাংশ দর বেড়েছে।
দর কমেছে বাকি ১৫ খাতে। সবচেয়ে বেশি দর কমেছে পাট খাতে। এই খাতে ৩ দশমিক শূন্য শতাংশ দর কমেছে। এছাড়া বস্ত্র খাতে ২ দশমিক ২০ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ১ দশমিক ৮০শতাংশ, পেপার খাতে ১ দশমিক ৭০ শতাংশ, সেবা খাতে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ , জ্বালানি খাতে ১ দশমিক ১০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ১ দশমিক ১০ শতাংশ, চামড়া খাতে ১ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড দশমিক ৯০ শতাংশ, টেলিযোগাযোগ খাতে দশমিক ৮০ শতাংশ, ওষুধ খাতে দশমিক ৬০ শতাংশ, ব্যাংক খাতে দশমিক ৩০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতে দশমিক ১০ শতাংশ ও ভ্রমন খাতে দশমিক ১০ শতাংশ দর কমেছে।
খাতের লেনদেন
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল ব্যাংক খাত। মোট লেনদেনের ২৮ দশমিক ২০ শতাংশ অবদান এই খাতের।
প্রকৌশল খাতে ১২ দশমিক ২০ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
বস্ত্র খাতে ১০ দশমিক ৫০ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষে থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে ওষুধ-রসায়ন খাতে ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ, আর্থিক খাতে ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ, জ্বালানি খাতে ৫ দশমিক ২০ শতাংশ, খাদ্য খাতে ৫ দশমিক ২০ শতাংশ, জীবন বীমা ও টেলিযোগাযোগ খাতে ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, প্রযুক্তি খাতে ২ দশমিক ৭০ শতাংশ, চামড়া খাতে ২ দশমিক ৬২ শতাংশ, সাধারণ বীমা খাতে ২ দশমিক ৪০ শতাংম, সিমেন্ট ও বিবিধ খাতে ২ দশমিক ৩০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে ১ দশমিক ৭০ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ১ দশমিক ৪০ শতাংশ, সেবা খাতে দশমিক ৮০ শতাংশ, ভ্রমন খাতে দশমিক ৫০ শতাংশ, পাট খাতে দশমিক ৪০ শতাংশ এবং পেপার খাতে দশমিক ১০ শতাংশ লেনদেন হয়েছে।