সপ্তাহজুড়ে দর বেড়েছে ১৫ খাতের শেয়ারের, দর কমেছে ৫ খাতের।
লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের বাজার বিশ্লেষণে এই চিত্র দেখা যায়।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেনের ৩০ শতাংশ অবদান ছিল ব্যাংক খাতের। প্রতিদিন গড়ে এই খাতের ৩০২ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়।
আর্থিক খাতে ১৮ শতাংশ লেনদেন করে লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে ছিল। এই খাতে গত সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে ১৮১ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
প্রকৌশল খাতে ১২ শতাংশ লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
লেনদেনের শীর্ষে থাকা অন্য খাতগুলোর মধ্যে ওষুধ-রসায়ন খাতে ৯ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ৭ শতাংশ, জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ৬ শতাংশ, খাদ্য খাতে ৩ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন, আইটি, সিমেন্ট, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও বিবিধ খাতে ২ শতাংশ করে লেনদেন হয়েছে।
এছাড়া ট্যানারি, বিমা, সিরামিক, ভ্রমণ-অবকাশ ও সেবা-আবাসন খাতে ১ শতাংশ করে লেনদেন হয়েছে।
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বেড়েছে ১৫ খাতের শেয়ারের। অন্যদিকে দর কমেছে ৫ খাতের।
আলোচ্য সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে পাট খাতে। এই খাতে ৮ দশমিক ৯ শতাংশ দর বেড়েছে। এরপরে ভ্রমণ-অবকাশ খাতে ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ দর বেড়েছে।
অন্য খাতগুলোর মধ্যে ব্যাংক খাতে দশমিক ৯৬ শতাংশ, সিরামিক খাতে দশমিক ৫৭ শতাংশ, প্রকৌশল খাতে ১ দশমিক ৬৪ শতাংশ, খাদ্য-আনুষঙ্গিক খাতে দশমিক ৮৮ শতাংশ দর বেড়েছে।
এছাড়া জ্বালানি-বিদ্যুৎ খাতে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ, সাধারণ বিমা খাতে দশমিক ৮৪ শতাংশ, জীবন বিমা খাতে ১ দশমিক ১৫ শতাংশ, বিবিধ খাতে ১ দশমিক ৮০ শতাংশ, আর্থিক খাতে দশমিক ৭৫ শতাংশ, কাগজ খাতে ২ দশমিক ৬৩ শতাংশ,ওষুধ-রসায়ন খাতে দশমিক ৮৮ শতাংশ, ট্যানারি খাতে দশমিক ২২ শতাংশ, বস্ত্র খাতে ২ দশমিক ২০ শতাংশ দর বেড়েছে।
গত সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি দর কমেছে সেবা-আবাসন খাতে। এই খাতে ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ দর কমেছে। এছাড়া সিমেন্ট খাতে ১ শতাংশ, আইটি বিমা খাতে ১ দশমিক ২৪ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে দশমিক ৩৩ শতাংশ ও টেলিকমিউনিকেশন ১ দশমিক ৫০ খাতে দশমিক শতাংশ দর কমেছে।