এবিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে বৃহৎ করদাতা ইউনিটের মূসক কমিশনার মতিউর রহমান জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, গ্রামীণফোনের কাছে মূসক বাবদ এনবিআরের ২ হাজার ১৫ কোটি ২৭ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এটা নিয়ে আপত্তি জানিয়ে কোম্পানিটি ট্রাইবুনালে গেলেও হেরে গেছে।
“তাই তাদের এই টাকা দিতে হবে।”
মতিউর বলেন, তালিকাভুক্ত কোম্পানি হওয়ায় মূসক পরিশোধ করতে হলে গ্রামীণফোনকে আর্থিক প্রতিবেদনে ‘প্রভিশন’ রাখতে হবে। তা না হলে তারা লভ্যাংশ হিসেবে টাকা বিনিয়োগকারীদের দিয়ে দিতে পারে।
“এ কারণে আমরা বিএসইসির সাহায্য চেয়েছি। আমরা বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে চিঠি দিয়েছি, যেন গ্রামীণফোন রাজস্বের টাকা রেমিটেন্স হিসেবে বিদেশে না পাঠাতে পারে।”
কোম্পানির প্রদেয় কর মুনাফা থেকে আলাদা কেটে রাখা হয়, যেটাকে আর্থিক প্রতিবেদনে (সঞ্চিতি বা দায়) হিসেবে দেখাতে হয়।