জুন থেকে সেপ্টেম্বর সময়ে ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে চার টাকা ৩৯ পয়সা, যা গত বছরের এই সময়ে ছিল তিন টাকা ৫৩ পয়সা। সে হিসেবে মুনাফা বেড়েছে ২৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
এই সময়ে প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) ছয় দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৭৬ টাকা ২২ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থ প্রবাহ (এনএফওপিএস) চার দশমিক ৪৮ শতাংশ বেড়ে পাঁচ টাকা ৪১ পয়সা হয়েছে।
তবে একই গ্রুপের স্কয়ার টেক্সটাইলের প্রথম প্রান্তিকের আয় ৩৩ শতাংশ কমেছে।
এদিকে জুন থেকে সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে স্কয়ার টেক্সটাইলের মুনাফা হয়েছে ৬৭ পয়সা। গত বছরের একই প্রান্তিতে মুনাফা ছিল একটাকা।
জুন ২০১৭ সমাপ্ত বছরে ৪২ শতাংশ লভ্যাংশ দেয় স্কয়ার ফার্মা। রেকর্ড তারিখ ছিল ৮ নভেম্বর। লভ্যাংশ ঘোষণা ও প্রথম প্রান্তিকের আয় ঘোষণার মধ্যেই স্কয়ার ফার্মার শেয়ারদর ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে।
মঙ্গলবার ডিএসইতে কোম্পানিটির শেয়ার তিন দশমিক ২১ শতাংশ বেড়েছে ২৮৬ টাকা ১০ পয়সায় শেষ হয়েছে।
৬৮৫ কোটি টাকা টাকার পরিশোধিত মূলধনের স্কয়ার ফার্মার উদ্যোক্ত/পরিচালকদের হাতে রয়েছে ৩৪ দশমিক ৪৩ শতাংশ শেয়ার। বাকি শেয়ারের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১০ দশমিক ৩৪ শতাংশ, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৯ দশমিক ১৫ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৩৬ শতাংশ।
এদিকে মঙ্গলবার স্কয়ার টেক্সটাইলের শেয়ার দর প্রায় দশমিক ৫০ শতাংশ কমে ৬২ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন শেষ হয়েছে।
দেশের অন্যতম বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান স্কয়ার গ্রুপের ওষুধ, বস্ত্র ও পোশাক, হাসপাতাল, ভোক্তা পণ্য, প্রসাধনী পণ্য, এভিয়েশন, কৃষি প্রক্রিয়াজাকরণ ও স্টক ব্রোকারেজসহ নানামুখী ব্যবসা ও বিনিয়োগ রয়েছে।
এই গ্রুপের মালিকানাধীন স্কয়ার ফার্মা এ স্কয়ার টেক্সটাইল পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে।