নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বিধি অনুযায়ী রোববার থেকে এই নির্দেশনা কার্যকর হবে বলে ডিএসইর ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে।
সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলসে এরই মধ্যে এ ক্যাটাগির থেকে জেড ক্যটাগরিতে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে ধারাবাহিকভাবে উৎপাদনে না থাকায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লেনদেন নিষ্পত্তি) বিধিমালা ২০১৩ অনুযায়ী এ অবনমন হয়েছে।
পুঁজিবাজারে ২০১৫ সালে তালিকাভুক্ত বস্ত্র কোম্পানিটি গত বছর শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল।
বৃহস্পতিবার ডিএসইতে এই শেয়ারটির দর আগের দিনের ৪০ পয়সা বেড়ে ১০ টাকা পয়সায় লেনদেন শেষ হয়। কোম্পানিটির বাজার মূলধন ছিল ২৩৯ কোটি ৩১ লাখ টাকা, হাতবদল হয়েছে ৭০ লাখ ৫৪ হাজার ৩১৫টি শেয়ার।
সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলসের সিংহভাগ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে- ৫৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ। বাকি অংশের মধ্যে ২২ দশমিক ১৪ শতাংশ উদ্যোক্তা/পরিচালকদের এবং ১৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।