এর মধ্যে ১৪টির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে বলে মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়। বাকিগুলোর মধ্যে ইপিএস কমেছে ৬টির ও লোকসানে পড়েছে ৬টি ।
মুনাফা বেড়েছে যেসব কোম্পানির
বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স কোম্পানি তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ৪২ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর মুনাফা ছিল ১৯ পয়সা। সে হিসেবে মুনাফা ১২১ শতাংশ বেড়েছে।
পূবালী ব্যাংক তাদের তৃতীয় প্রান্তিকে ৪০ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর ছিল ৩২ পয়সা। সে হিসেবে মুনাফা ২৫ শতাংশ বেড়েছে।
মার্কেন্টাইল ইন্সুরেন্স এ সময়ে ৩১ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর ছিল ২৬ পয়সা। সে হিসেবে মুনাফা ১৯ শতাংশ বেড়েছে।
রিপাবলিক ইন্সুরেন্স দেখিয়েছে ৪৬ পয়সা ইপিএস, যা আগের বছর ছিল ৩৬ পয়সা। সে হিসেবে মুনাফা ২৮ শতাংশ বেড়েছে।
প্রভাতী ইন্সুরেন্স ৪৬ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর ছিল ৩৬ পয়সা। সেহিসেবে মুনাফা বেড়েছে ২৮ শতাংশ।
সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৬০ পয়সা ইপিএস হয়েছে, যা আগের বছর এসময়ের চেয়ে ৯৪ শতাংশ বেশি।
আইএফআইসি ব্যাংক ৪৮ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছরের এসময়ের চেয়ে ১১ শতাংশ বেশি।
জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিস প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা, যা আগের বছর এসময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ২২ শতাংশ বেশি।
এসময়ে প্রগতি ইন্সুরেন্স ১৫ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছরের এসময়ের চেযে ১৫ শতাংশ বেশি।
পূরবী জেনারেল ইন্সুরেন্স ১ টাকা ১৫ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছরের এসময়ের চেয়ে ২৪ শতাংশ বেশি।
প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড ৪৫ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের একই সময়ের চেয়ে ৪৬২ শতাংশ বেশি।
এই সময়ে ঢাকা ইন্সুরেন্স ৬০ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের একই সময়ের চেয়ে ২০ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ ল্যাম্পস প্রথম প্রান্তিকে ৩৫ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর এসময়ের চেয়ে ১৭ শতাংশ বেশি।
মুনাফা কমেছে যেসবের
এফএএস ফাইন্যান্স ও ইনভেস্টমেন্ট তৃতীয় প্রান্তিকে ৮ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর একই সময়ের চেয়ে ৮০ শতাংশ কম।
বাটা সু কোম্পানি (বাংলাদেশ) এসময়ে ১৭ টাকা ৪২ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, আগের বছর এসময়ের চেয়ে ২১ শতাংশ কম।
সোনার বাংলা ইন্সুরেন্স এসময়ে ৩৮ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর এসময়ের ১৩ শতাংশ কম।
স্টান্ডার্ড ব্যাংক এমসয়ে ৩২ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর এসময়ের চেয়ে ৩ শতাংশ কম।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ দ্বিতীয় প্রান্তিকে ১১ টাকা ৪৩ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর এসময়ের চেয়ে ১৬ শতাংশ কম।
গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম টু এই সময়ে ১৭ পয়সা ইপিএস দেখিয়েছে, যা আগের বছর এসময়ের চেয়ে ৬ শতাংশ কম।
লোকসানে ৬ কোম্পানি
ইউনিয়ন ক্যাপিটাল তৃতীয় প্রান্তিকে ৮৫ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান দেখিয়েছে। আগের বছর এসময় মুনাফা ছিল ২১ পয়সা।
উসমানিয়া গ্লাস শিট ফ্যাক্টরি প্রথম প্রান্তিকে ১ টাকা ৯৮ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান দেখিয়েছে, আগের বছর এসময় লোকসান ছিল ১ টাকা ৬৬ পয়সা।
সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি প্রথম প্রান্তিকে ৭ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান দেখিয়েছে। আগের বছর এসময় লোকসান ছিল ২৮ পয়সা।
মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিকে ১০ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান দেখিয়েছে। আগের বছর এসময় লোকসান ছিল ৯ পয়সা।
মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ প্রথম প্রান্তিকে ২ টাকা ১৪ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান দেখিয়েছে। আগের বছর এসময় লোকসান ছিল ৬৩ পয়সা।
প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট তৃতীয় প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ১ টাকা ৯২ পয়সা শেয়ার প্রতি লোকসান দেখিয়েছে। আগের বছর এসময় লোকসান ছিল ৭৭ পয়সা।