চলতি বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে কোম্পানিটি ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে ১৭ পয়সা লোকসান করেছে, যেখানে গত বছর একই সময়ে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছিল ৩৭ পয়সা।
তবে নয় মাসের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) হিসাবে ব্যাংকটি মুনাফায় রয়েছে। এসময়ে সমন্বিত হয়েছে ইপিএস হয়েছে ৭১ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল এক টাকা ৮৪ পয়সা।
কিন্তু ২০১৬ সালে সাড়ে ১২ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ যোগ হওয়ার পর কোম্পানিটি আগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে বলে মঙ্গলবার ডিএসইর ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে।
আয় কমা এবং রাইট শেয়ারের সংখ্যা পুর্ননির্ধারণের ফলে মঙ্গলবার সারাদিনই এবি ব্যাংকের শেয়ারে অস্থিরতা দেখা গেছে।
সোমবার ২০ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন শেষ হওয়া এ শেয়ারটির মঙ্গলবার লেনদেন শুরু হয় ২০ টাকা ৮০ পয়সা। একসময় তা ১৮ টাকা ৬০ পয়সা নেমে আসে। একসময় ২০ টাকা ৯০ পয়সাতেও ওঠে। ৪০ পয়সা বেড়ে দিন শেষ হয়েছে ২০ টাকা ৫০ পয়সায়।
১৯৮৩ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া এ কোম্পানিটির দ্বিতীয় প্রান্তিকেও (জানুয়ারি-জুন) শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ৮৯ পয়সা। এছাড়া গত বছরে কখনো বার্ষিক ইপিএস দুই টাকা ২০ পয়সার নীচে নামেনি।