কোম্পানিটি জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে আয় (ইপিএস) করেছে ১১ টাকা ৪৩ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১৩ টাকা ৫৮ পয়সা।
মুনাফা কমার খবরের মধ্যে মঙ্গলবার সাড়ে পাঁচ টাকা কমে ২ হাজার ৮৭ টাকা ৬০ পয়সায় শেয়ারটির লেনদেন শেষ হয়েছে।
২০০৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ কোম্পানির আয়ে প্রতি বছর প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে।
উচ্চ আয়ের পাশাপাশি কোম্পানিটি ঢাকার পুঁজিবাজারের লভ্যাংশ দেওয়ার তালিকায় শীর্ষ কয়েকটি কোম্পানির অন্যতম। ২০১৭ সালের এপ্রিলে সমাপ্ত বছরে ৬০০ শতাংশ এবং ২০১৫ সালে ৩৭০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।
২৩ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানিটির রিজার্ভের পরিমাণ ৫৪৭ কোটি টাকা।
সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানিটির মোট শেয়ায়ের দশমিক ৩৮ শতাংশ রয়েছে; ৯৫ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা/পরিচালকদের কাছে।
বাকি শেয়ারে মধ্যে দুই দশমিক ০৬ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং দুই দশমিক ৫৬ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে।