কোম্পানিটি জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে ১০ টাকার প্রতিটি শেয়ারে আয় (ইপিএস) করেছে ৩৩ টাকা ৮ পয়সা; যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২৬ টাকা ২৯ পয়সা।
১৯৭৭ সালের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটি ২০১৪ সালের পর একবছর বাদে প্রতিবারই আয়ে প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে।
উচ্চ আয়ের পাশাপাশি কোম্পানিটি ঢাকার পুঁজিবাজারের লভ্যাংশ দেওয়ার তালিয়ায় শীর্ষ কয়েকটি কোম্পানির অন্যতম। ২০১৬ সালে ৬০০ শতাংশ এবং ২০১৫ সালে ৫৫০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।
৬০ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধনের এ কোম্পানিটির রিজার্ভের পরিমাণ এক হাজার ৮২৯ কোটি টাকা।
তবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানিটির শেয়ার রয়েছে খুবই নগন্য; মোট শেয়ায়ের দশমিক ৮১ শতাংশ। আর ৭২ দশমিক ৯১ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা/পরিচালকদের কাছে।
বাকি শেয়ারে মধ্যে ১৫ দশমিক ৩৩ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগকারী, ১০ দশমিক ৩১ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, দশমিক ৬৪ শতাংশ সরকারের কাছে রয়েছে।