রোববার কোম্পানিটির ঢাকা কার্যালয়ে বার্ষিক সাধারণ সভাপরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে সিএসইর চেয়ারম্যান ড. একে আব্দুল মোমেন এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তিনি বলেন, সিএসইর আয় বাড়াতে ‘সিএসই টাওয়ার’ নির্মাণের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেখানে জায়গা ভাড়া দিয়ে সিইএসইর আয় বাড়ানো হবে।
মোমেন বলেন, “পরিচালন ব্যয়ের দিক থেকে সিএসই এবারই প্রথম ইতিবাচক অবস্থানে গেছে। আমরা কোম্পানির মুনাফা বাড়ানোর চেষ্টা করছি। কারণ ডিমিউচুয়ালাইজেশনের পর সিএসই লাভজনক প্রতিষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল।
“তবে দেরিতে হলেও এখন সেই দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। একই সঙ্গে সিএসইর লেনদেন বাড়াতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি আমরা।”
সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার বলেন, বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডারদের পরামর্শ নিয়ে আবার ‘স্ক্রিপ্ট-নেটিং’ চালু করা করাসহ বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছে পর্ষদ।
এর মধ্যে সাবসিডিয়ারি আইটি কোম্পানি গঠন, ঢাকা ও চট্টগ্রামে বর্ধিত অফিসের সীমা বাড়ানোর সঙ্গে ঢাকার বাইরেও নতুন শাখা খোলার প্রস্তাব রয়েছে বলে জানান তিনি।
সিএসইর এমডি বলেন, শেয়ারহোল্ডাররা মনে করেন, সিএসইতে নতুন প্রোডাক্ট চালু করা হলে লেনদেন বাড়বে। শেয়ারহোল্ডারদের এসব পরামর্শকে গ্রহণ করেছেন সিএসইর পরিচালনা পর্ষদ।
কোম্পানিটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।