সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।
অ্যাপেক্স ট্যানারির ২০১৭ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ধরণের তথ্য বিবেচনায় নিয়ে স্থিতিশীল হিসেবে পর্যবেক্ষণের সঙ্গে কোম্পানিটিকে দীর্ঘ মেয়াদে ‘এএ-’ ও স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-২’ ঋণ মান দিয়েছে সিআরআইএসএল, যা আগের বছরেরও একই ছিল।
দীর্ঘ মেয়াদে ‘এএ-’ রেটিং থাকলে কোম্পানি অবশ্যই ঋণ পাবে; ‘এএএ’ থেকে ‘বিবিবি-’ পর্যন্ত ঋণমানের কোম্পানিগুলোও ঋণ পাবে। তবে ‘এএএ’ পাওয়া কোম্পানির ক্ষেত্রে ঝুঁকি একদম নেই বললেই চলে।
‘বিবি’ থেকে ‘বি-’ ঋণ পাবে না; ‘সিসিসি+’ থেকে ‘সি-’ ঋণ পাওয়ার যোগ্য নয়, সঙ্গে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। আর ঋণমান ‘ডি’ হলে কোনো কোম্পানিকে ঋণখেলাফি বিবেচনা করা হয়।
স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-২’ মানে স্বল্প মেয়াদে ঋণ ফেরত দেওয়ার ক্ষমতা অত্যন্ত ভাল। এ ক্ষেত্রে ‘এসটি-১’ সবচেয়ে ভাল এবং ‘এসটি-৬’ হলো ঋণখেলাপি।
১৯৮৫ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ‘এ’ ক্যাটাগরির কেম্পানি অ্যাপেক্স ট্যানারির বাজার মূলধন প্রায় ২২৮ কোটি, পরিশোধিত মূলধন ১৫ কোটির মতো এবং রিজার্ভ রয়েছে ৫৪ কোটির মতো।
২০১৭ সালে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা মুনাফা করেছে কোম্পানিটি, যা আগের বছর ৯ কোটি টাকা ছিল।
২০১৬ এবং ২০১৭ দুই অর্থবছরে কোম্পানিটি ৪০ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে বিনিয়োগকারীদের।