চূড়ান্ত ফল: ( ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো )
কারো গোলরক্ষক দরকার: ফ্রান্সের লিগ ওয়ান থেকে অবনমন হয়েছে ওচোয়ার ক্লাব আজাক্সিওর। নতুন ক্লাব খুঁজছেন ওচোয়া।
'এ' গ্রুপে দুই দলেরই পয়েন্ট ৪।
পয়েন্ট তালিকা:
গ্রুপ এ:
পরিসংখ্যান:
বলের দখল:
ব্রাজিল ৫৩% - ৪৭% মেক্সিকো
১৩ | ফাউল | ১৮ |
৮ | গোল লক্ষ্য করে আক্রমণ | ৩ |
১৪ | শট | ১৩ |
০ | গোল | ০ |
০ | পেনাল্টি থেকে গোল | ০ |
শেষ বাঁশি: ( ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো )
শেষ সুযোগ ব্রাজিলের।
৯০+ হিমিনেসের দারুন শট ঠেকিয়ে দিলেন সেজার।
যোগ করা হলো ৩ মিনিট
৯০: এরনানেসের দূরপাল্লার শট ক্রসবারের একটু ওপর দিয়ে গেলো।
৮৯: কর্নার পেল মেক্সিকো।
৮৪: খেলোয়াড় বদল : জিওভানি দোস সান্তোসের জায়গায় রাউল হিমেনেস
৮৪: খেলোয়াড় বদল : অস্কারের জায়গায় উইলিয়ান
৮১: ফ্রিকিক রক্ষণ দেয়ালে প্রতিহত।
৭৬: খেলোয়াড় বদল : মেক্সিকো দলে আরেকটি পরিবর্তন। এররেরার বদলে নামলেন ফাবিয়েন।
৭৬: গোলরক্ষককে একা পেয়েও বাইরে মেরে দিলেন বদলি হিসেবে নামা জো।
৭৪: খেলোয়াড় বদল: ওরিবে পেরালতার জায়গায় হাভিয়ের এরনান্দেস নামলেন।
৬৮: আবার ব্রাজিলকে গোলবঞ্চিত করলেন মেক্সিকোর গোলরক্ষক ওচোয়া।
মজার তথ্য:
বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে ছোট নামের খেলোয়াড় জো। সূত্র: ফিফা
একবারেই অনুজ্জ্বল ছিলেন ফ্রেড।
৬৭: খেলোয়াড় বদল: ফ্রেডের জায়গায় জো।
৬৬: নিজেদের সীমানায় ফ্রি-কিক পেল ব্রাজিল।
৬৩: ফ্রি কিক থেকে নেইমারের শট। বারের বাইরে দিয়ে গেল।
৬২: হলুদ কার্ড: ভার্কেস। নেইমারকে ফাউল করে ছিলেন।
৬২: ফ্রিকিক পেল ব্রাজিল। ভালো জায়গায়।
ম্যাচের বয়স এক ঘণ্টা পেরুলো। গোলের দেখা নেই।
৫৮: হলুদ কার্ড: পাউল আগিলার।
৫৭: এবার এররেরার শট ক্রসবারে উপর দিয়ে চলে গেলো।
৫৬: শট নিয়েছিলেন দস সান্তোস। চিয়াগো সিলভার পায়ে লেগে গোলরক্ষকের হাতে বল।
বিরতির পর কিন্তু আক্রমণ চালাচ্ছে মেক্সিকো।
৫৪: এবার ফাউল করলেন নেইমার। তিনি কিন্তু হলুদ কার্ড দেখেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে।
৫৩: এবার আক্রমণে মেক্সিকো। কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা।
৪৮: রদ্রিগেস বাঁচালেন মেক্সিকোকে। ডান দিক থেকে বের্নার্ডের দারুণ ক্রসে নেইমার মাথা ছোঁয়ানোর আগেই কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করলেন তিনি। রামিরেসের বদলে নেমেই সুযোগ তৈরি করলেন বের্নার্ড।
৪৭: নেইমারকে ফাউল
৪৬: খেলোয়াড় বদল: রামিরেসের জায়গায় বের্নার্ড।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হলো।
নিষ্প্রভ ফ্রেড:
ব্রাজিল তিনবার অফসাইড হয়েছে। তিনবারই ফ্রেড।
বিরতি পর্যন্ত ব্রাজিলের সেরা খেলোয়াড় নেইমার। মেক্সিকোর? অবশ্যই গোলরক্ষক ওচোয়া।
বিরতি পর্যন্ত পরিসংখ্যান:
(ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো)
বলের দখল:
ব্রাজিল ৫৪% - ৪৬% মেক্সিকো
৬ | ফাউল | ১০ |
৬ | গোল লক্ষ্য করে আক্রমণ | ০ |
৯ | শট | ৪ |
০ | গোল | ০ |
০ | পেনাল্টি থেকে গোল | ০ |
মধ্যবিরতি। (ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো)
৪৫: হলুদ কার্ড: রামিরেস। ফ্রি কিক মেক্সিকোর।
৪৪: আবার ব্রাজিলকে গোল বঞ্চিত করলেন ওচোয়া। নেইমার ফ্রি কিক নিয়েছিলেন। চিয়াগো সিলভা বুক দিয়ে নামিয়েছিলেন। গোলের ঠিক সামনে থেকে শট নিলেন পাউলিনিয়ো। বাধা আবার সেই ওচোয়া।
৪১: ভাসকোয়েসের শট ব্রাজিলের গোলের দিকে। বারের পাশ দিয়ে চলে গেলো।
৩৮ মাথা চাপড়ালেন মার্সেলো। গোলে বাজে শট নিয়েছিলেন তিনি।
৩৫: কর্নার থেকে ফ্রেডের সাধারণ হেড। বল গোলরক্ষকের হাতে।
৩৪: কর্নার পেল ব্রাজিল। নেইমার নিলেন। আবার কর্নার।
৩৩: নেইমার বল নিয়ে দৌড়ে ডি বক্স পর্যন্ত গেলেন। শেষে গিয়ে খেই হারালেন।
ব্রাজিল আক্রমণ চালাচ্ছে কিন্তু গোলটা কে করবে? ফ্রেড এখন পর্যন্ত নিষ্প্রভ।
২৯: অস্কারের শট। গোলরক্ষকে হাতে বল।
২৬: ব্রাজিলের গোল হতে গিয়েও হলো না। হেড দিয়েছিলেন নেইমার। শেষ মুহুর্তে ঠেকালেন গোলরক্ষক ওচোয়া। অসাধারণ সেভ। সবাই ধরে নিয়েছিল গোল হবে। এ পর্যন্ত বিশ্বকাপের সেরা সেভ। গোল লাইন প্রযুক্তিতে দেখা গেল লাইন থেকে ফিরিয়েছেন গোলরক্ষক।
২৪: ব্রাজিলের গোলে শট এক্টর এররেরার। ক্রসবারের উপর দিয়ে গেল।
২৩: ব্রাজিলের ডি বক্সে আক্রমণ। চিয়াগো সিলভা দারুণ ভাবে ঠেকালেন।
২২: আবার অফসাইড ফ্রেড!
২০: এখন পর্যন্ত ম্যাচে বলার মতো কোনো ঘটনা নেই।
কনফেডারেশন্স কাপে ফ্রেড গর্ব করে বলেছিলেন প্রতি ম্যাচে গোল দেবেন। এবার অবশ্য তেমনটা বলেননি!
১৮: ফ্রিকিক নেইমারের। বিপদ নয় কোনো।
১৭: পায়ের কাজ দেখাতে চাইলেন নেইমার। ফাউল তাকে।
ফ্রেড সেন্টার ফরোয়ার্ড পজিশনে দাঁড়িয়েই থাকছেন! বলের অপেক্ষা?
১৫: অস্কারকে ফাউল।
১৪: মেক্সিকোর গোলে জটলা। ফ্রেড গোল করতে পারলেন না।
১১: অস্কারের পাস থেকে ফ্রেড শট নিয়েছিলেন। সাইড জালে বল। তবে তার আগেই অফসাইড।
ব্রাজিল আক্রমণে কম উঠেছে প্রথম দশ মিনিটে।
ভুল পাসের ছড়াছড়ি দুই দলই প্রথম ৮ মিনিটে
জানেন কি?
বিশ্বকাপে কনকাকাফ অঞ্চলের দলগুলোর বিপক্ষে ব্রাজিল শতভাগ সফল, এ পর্যন্ত ওই দেশগুলোর সঙ্গে ছয়টি ম্যাচ খেলে সবকটি জিতেছে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।
৭: নেইমারকে ফাউল। ফ্রিকিক।
৩: মেক্সিকোর কর্নার।
১: নেইমারকে ফাউল
০: ম্যাচ শুরুর বাঁশি। খেলা শুরু করলো ব্রাজিল।
আবহাওয়া: তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর্দ্রতা ৬৬ %, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন
মুখোমুখি:
ব্রাজিল - মেক্সিকো
২২ | জয় | ১০ |
৬ | ড্র | ৬ |
৭১ | গোল | ৩৬ |
ম্যাচের প্রিভিউ পড়ে নিন খেলা শুরুর আগে
গত সেপ্টেম্বর থেকে ১০টি ম্যাচ জিতেছে ব্রাজিল।
জানেন কি?
বিশ্বকাপে লাতিন আমেরিকার দলগুলোর বিপক্ষে মেক্সিকো একবারই জিতেছে, ২০০২ সালে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ইকুয়েডরকে ২-১ গোলে হারিয়েছিল তারা।
জানেন কি?
গত বছর কনফেডারেশন্স কাপেও দেখা হয়েছিল দল দুটির। এই স্টেডিয়ামেই হওয়া ওই ম্যাচটি ২-০ গোলে জিতেছিল টুর্নামেন্ট শিরোপা জেতা ব্রাজিল। সর্বমোট ৩৮ বারের মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল জিতেছে ২২বার, মেক্সিকো ১০ বার আর বাকি ৬টি ম্যাচ হয়েছে ড্র।
রেফারি: কুনেইত চাকির (তুরস্ক)
ব্রাজিল দল: জুলিও সেজার, দানিয়েল আলভেস, চিয়াগো সিলভা, দাভিদ লুইস, মার্সেলো, পাউলিনিয়ো, লুইস গুস্তাভো, রামিরেস, অস্কার, নেইমার, ফ্রেড
মেক্সিকো: গিয়েরমো ওচোয়া, পাউল আগিলার, হাভিয়ের রদ্রিগেস, রাফায়েল মারকেস, এক্টর মোরেনো, মিগেল লায়ুন, এক্তর এররেরা, হোসে হুয়ান ভাসকেস, আন্দ্রেস গুয়ারদাদো, জিওভানি দোস সান্তোস, ওরিবে পেরালতা