লাইভ: ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো

ফরতালেজার স্তাদিও কাস্তেলাওয়ে ব্রাজিলকে রুখে দিল মেক্সিকো। কৃতিত্ব গোলরক্ষক ওচোয়ার।

স্পোর্টস ডেস্কবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 17 June 2014, 06:33 PM
Updated : 17 June 2014, 06:33 PM

চূড়ান্ত ফল: ( ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো )

ব্রাজিলের সমর্থকদের জন্য হতাশার রাত। মেক্সিকো এই ড্রয়ে খুব খুশি।

কারো গোলরক্ষক দরকার:  ফ্রান্সের লিগ ওয়ান থেকে অবনমন হয়েছে ওচোয়ার ক্লাব আজাক্সিওর। নতুন ক্লাব খুঁজছেন ওচোয়া।

'এ' গ্রুপে দুই দলেরই পয়েন্ট ৪।

পয়েন্ট তালিকা:

গ্রুপ এ:

দেশম্যাচজয়ড্রহারপক্ষে গোলবিপক্ষে গোলগোল পার্থক্যপয়েন্ট
ব্রাজিল+২
মেক্সিকো+১
ক্যামেরুন-১
ক্রোয়েশিয়া-২

ম্যান অব দ্য ম্যাচ: গিয়েরমো ওচোয়া

পরিসংখ্যান:

বলের দখল:

 ব্রাজিল ৫৩% - ৪৭% মেক্সিকো

১৩ফাউল১৮
গোল লক্ষ্য করে আক্রমণ
১৪শট১৩
গোল
পেনাল্টি থেকে গোল
ম্যাচের এই ফল ব্রাজিলের সমর্থকদের মেনে নিতে কষ্ট হবে। মেক্সিকোর সবাই অভিনন্দন জানাচ্ছে মেক্সিকোর গোলরক্ষক ওচোয়াকে।

শেষ বাঁশি: ( ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো )

শেষ সুযোগ ব্রাজিলের।

৯০+ হিমিনেসের দারুন শট ঠেকিয়ে দিলেন সেজার।

যোগ করা হলো ৩ মিনিট

৯০: এরনানেসের দূরপাল্লার শট ক্রসবারের একটু ওপর দিয়ে গেলো।

৮৯: কর্নার পেল মেক্সিকো।

৮৬: অসাধারণ সেভ:
নেইমারের ফ্রিকিক থেকে
চিয়াগোর তীব্র গতির হেড ঠেকালেন ওচোয়া।

৮৪: খেলোয়াড় বদল : জিওভানি দোস সান্তোসের জায়গায় রাউল হিমেনেস

৮৪: খেলোয়াড় বদল : অস্কারের জায়গায় উইলিয়ান

৮১: ফ্রিকিক রক্ষণ দেয়ালে প্রতিহত।

হলুদ কার্ড দেখলেন চিয়াগো সিলভা

স্কলারির মাথায় হাত!

৭৯:
হলুদ কার্ড:
সিলভা। ফ্রি কিক মেক্সিকোর। বিপজ্জনক জায়গায়।

৭৬: খেলোয়াড় বদল : মেক্সিকো দলে আরেকটি পরিবর্তন। এররেরার বদলে নামলেন ফাবিয়েন।

৭৬: গোলরক্ষককে একা পেয়েও বাইরে মেরে দিলেন বদলি হিসেবে নামা জো।

৭৪: খেলোয়াড় বদল: ওরিবে পেরালতার জায়গায় হাভিয়ের এরনান্দেস নামলেন।

দুর্দান্ত সেভ:
বের্নার্ডের ক্রস ডি বক্সের মধ্যে বুক দিয়ে নামিয়ে শট নেন নেইমার। কিন্তু দারুণ দক্ষতায় শটটি ঠেকিয়ে দেন ওচোয়া।

৬৮: আবার ব্রাজিলকে গোলবঞ্চিত করলেন মেক্সিকোর গোলরক্ষক ওচোয়া।

মজার তথ্য:

বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে ছোট নামের খেলোয়াড় জো। সূত্র: ফিফা

একবারেই অনুজ্জ্বল ছিলেন ফ্রেড।

৬৭: খেলোয়াড় বদল: ফ্রেডের জায়গায় জো।

৬৬: নিজেদের সীমানায় ফ্রি-কিক পেল ব্রাজিল।

৬৩: ফ্রি কিক থেকে নেইমারের শট। বারের বাইরে দিয়ে গেল।

৬২:  হলুদ কার্ড: ভার্কেস। নেইমারকে ফাউল করে ছিলেন।

৬২: ফ্রিকিক পেল ব্রাজিল। ভালো জায়গায়।

ম্যাচের বয়স এক ঘণ্টা পেরুলো। গোলের দেখা নেই।

৫৮: হলুদ কার্ড: পাউল আগিলার।

৫৭: এবার এররেরার শট ক্রসবারে উপর দিয়ে চলে গেলো।

৫৬: শট নিয়েছিলেন দস সান্তোস। চিয়াগো সিলভার পায়ে লেগে গোলরক্ষকের হাতে বল।

বিরতির পর কিন্তু আক্রমণ চালাচ্ছে মেক্সিকো।

৫৪: এবার ফাউল করলেন নেইমার। তিনি কিন্তু হলুদ কার্ড দেখেছিলেন ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে।

৫৩: এবার আক্রমণে মেক্সিকো। কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা।

৪৮: রদ্রিগেস বাঁচালেন মেক্সিকোকে। ডান দিক থেকে বের্নার্ডের দারুণ ক্রসে নেইমার মাথা ছোঁয়ানোর আগেই কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করলেন তিনি। রামিরেসের বদলে নেমেই সুযোগ তৈরি করলেন বের্নার্ড।

৪৭: নেইমারকে ফাউল

৪৬: খেলোয়াড় বদল: রামিরেসের জায়গায় বের্নার্ড।

দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হলো।

নিষ্প্রভ ফ্রেড:

ব্রাজিল তিনবার অফসাইড হয়েছে। তিনবারই ফ্রেড।

বিরতি পর্যন্ত ব্রাজিলের সেরা খেলোয়াড় নেইমার। মেক্সিকোর? অবশ্যই গোলরক্ষক ওচোয়া।

বিরতি পর্যন্ত পরিসংখ্যান:

(ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো)

বলের দখল:

ব্রাজিল ৫৪% - ৪৬% মেক্সিকো

ফাউল১০
গোল লক্ষ্য করে আক্রমণ
শট
গোল
পেনাল্টি থেকে গোল

মধ্যবিরতি। (ব্রাজিল ০-০ মেক্সিকো)

৪৫: হলুদ কার্ড: রামিরেস। ফ্রি কিক মেক্সিকোর।

৪৪: আবার ব্রাজিলকে গোল বঞ্চিত করলেন ওচোয়া। নেইমার ফ্রি কিক নিয়েছিলেন। চিয়াগো সিলভা বুক দিয়ে নামিয়েছিলেন। গোলের ঠিক সামনে থেকে শট নিলেন পাউলিনিয়ো। বাধা আবার সেই ওচোয়া।

অসাধারণ সেভ!

৪১: ভাসকোয়েসের শট ব্রাজিলের গোলের দিকে। বারের পাশ দিয়ে চলে গেলো।

৩৮ মাথা চাপড়ালেন মার্সেলো। গোলে বাজে শট নিয়েছিলেন তিনি।

৩৫: কর্নার থেকে ফ্রেডের সাধারণ হেড। বল গোলরক্ষকের হাতে।

৩৪: কর্নার পেল ব্রাজিল। নেইমার নিলেন। আবার কর্নার।

৩৩: নেইমার বল নিয়ে দৌড়ে ডি বক্স পর্যন্ত গেলেন। শেষে গিয়ে খেই হারালেন।

চিন্তিত স্কলারি?

চিন্তিত স্কলারি?

প্রথম আধঘণ্টায় ব্রাজিল কিছুটা এগিয়ে। কিন্তু মেক্সিকো সামনে এলে কিন্তু বিপজ্জনক হয়ে উঠছে।

ব্রাজিল আক্রমণ চালাচ্ছে কিন্তু গোলটা কে করবে? ফ্রেড এখন পর্যন্ত নিষ্প্রভ।

২৯: অস্কারের শট। গোলরক্ষকে হাতে বল।

২৬: ব্রাজিলের গোল হতে গিয়েও হলো না। হেড দিয়েছিলেন নেইমার। শেষ মুহুর্তে ঠেকালেন গোলরক্ষক ওচোয়া। অসাধারণ সেভ। সবাই ধরে নিয়েছিল গোল হবে। এ পর্যন্ত বিশ্বকাপের সেরা সেভ। গোল লাইন প্রযুক্তিতে দেখা গেল লাইন থেকে ফিরিয়েছেন গোলরক্ষক।

অসাধারণ!

২৪: ব্রাজিলের গোলে শট এক্টর এররেরার। ক্রসবারের উপর দিয়ে গেল।

২৩: ব্রাজিলের ডি বক্সে আক্রমণ। চিয়াগো সিলভা দারুণ ভাবে ঠেকালেন।

২২: আবার অফসাইড ফ্রেড!

২০: এখন পর্যন্ত ম্যাচে বলার মতো কোনো ঘটনা নেই।

কনফেডারেশন্স কাপে ফ্রেড গর্ব করে বলেছিলেন প্রতি ম্যাচে গোল দেবেন। এবার অবশ্য তেমনটা বলেননি!

১৮: ফ্রিকিক নেইমারের। বিপদ নয় কোনো।

১৭: পায়ের কাজ দেখাতে চাইলেন নেইমার। ফাউল তাকে।

ফ্রেড সেন্টার ফরোয়ার্ড পজিশনে দাঁড়িয়েই থাকছেন! বলের অপেক্ষা?

১৫: অস্কারকে ফাউল।

১৪: মেক্সিকোর গোলে জটলা। ফ্রেড গোল করতে পারলেন না।

নেইমার আর দানি আলভেসের চুলে নতুন স্টাইল!!!

১১: অস্কারের পাস থেকে ফ্রেড শট নিয়েছিলেন। সাইড জালে বল। তবে তার আগেই অফসাইড।

ব্রাজিল আক্রমণে কম উঠেছে প্রথম দশ মিনিটে।

ভুল পাসের ছড়াছড়ি দুই দলই প্রথম ৮ মিনিটে

জানেন কি?

বিশ্বকাপে কনকাকাফ অঞ্চলের দলগুলোর বিপক্ষে ব্রাজিল শতভাগ সফল, এ পর্যন্ত ওই দেশগুলোর সঙ্গে ছয়টি ম্যাচ খেলে সবকটি জিতেছে পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।

৭: নেইমারকে ফাউল। ফ্রিকিক।

৩: মেক্সিকোর কর্নার।

১: নেইমারকে ফাউল

০: ম্যাচ শুরুর বাঁশি। খেলা শুরু করলো ব্রাজিল।

মেক্সিকো

ব্রাজিল

বাজছে ব্রাজিলের জাতীয় সঙ্গীত। গলা মেলাচ্ছেন নেইমাররাও।

আবহাওয়া: তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর্দ্রতা ৬৬ %, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন

মুখোমুখি:

ব্রাজিল         -            মেক্সিকো

২২

জয়

১০

ড্র

৭১

গোল

৩৬

ম্যাচের প্রিভিউ পড়ে নিন খেলা শুরুর আগে

ব্রাজিল সমর্থক

ব্রাজিল সমর্থক

ব্রাজিলের জয়রথ:

গত সেপ্টেম্বর থেকে ১০টি ম্যাচ জিতেছে ব্রাজিল।

জানেন কি?

বিশ্বকাপে লাতিন আমেরিকার দলগুলোর বিপক্ষে মেক্সিকো একবারই জিতেছে, ২০০২ সালে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ইকুয়েডরকে ২-১ গোলে হারিয়েছিল তারা।

সমর্থন আছে মেক্সিকোরও

সমর্থন আছে মেক্সিকোরও

 

জানেন কি?

গত বছর কনফেডারেশন্স কাপেও দেখা হয়েছিল দল দুটির। এই স্টেডিয়ামেই হওয়া ওই ম্যাচটি ২-০ গোলে জিতেছিল টুর্নামেন্ট শিরোপা জেতা ব্রাজিল। সর্বমোট ৩৮ বারের মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল জিতেছে ২২বার, মেক্সিকো ১০ বার আর বাকি ৬টি ম্যাচ হয়েছে ড্র।

স্টেডিয়াম:
ফরতালেজার
ধারণক্ষমতা ৬০ হাজার ৩৪৮

রেফারি: কুনেইত চাকির (তুরস্ক)

ব্রাজিল দলে নেই হাল্ক। তার বদলে শুরুর একাদশে আছেন রামিরেস।

ব্রাজিল দল: জুলিও সেজার, দানিয়েল আলভেস, চিয়াগো সিলভা, দাভিদ লুইস, মার্সেলো, পাউলিনিয়ো, লুইস গুস্তাভো, রামিরেস, অস্কার, নেইমার, ফ্রেড

মেক্সিকো: গিয়েরমো ওচোয়া, পাউল আগিলার, হাভিয়ের রদ্রিগেস, রাফায়েল মারকেস, এক্টর মোরেনো, মিগেল লায়ুন, এক্তর এররেরা, হোসে হুয়ান ভাসকেস, আন্দ্রেস গুয়ারদাদো, জিওভানি দোস সান্তোস, ওরিবে পেরালতা