২০১৫ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড থেকে পিএসজিতে পা রাখেন দি মারিয়া। আর্জেন্টাইন তারকার ক্লাব ক্যারিয়ারের গৌরবময় অধ্যায় কাটে ফ্রান্সে। বছরের পর বছর তিনি ছিলেন ক্লাবটির প্রাণভ্রোমরা। এই দলের হয়ে জিতেছেন ৫টি লিগ শিরোপা ও মোট ১৮টি ট্রফি।
পিএসজির হয়ে ২৯৪ ম্যাচ খেলে তার গোল ৯১টি। তার মূল ভূমিকা যেটি, সেখানে তিনি ক্লাবের ইতিহাসের সেরা। পিএসজির রেকর্ড ১১১টি অ্যাসিস্ট তার। সবশেষ মৌসুমে দলটির সঙ্গে তার চুক্তি মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। এরপর থেকে ফ্রি এজেন্ট দি মারিয়া।
পিএসজিতে ২০১৮-১৯ মৌসুমে দি মারিয়ার সঙ্গে একই ড্রেসিং রুম ভাগাভাগি করেন ৪৪ বছর বয়সী বুফ্ফন। আর্জেন্টাইন এই ফুটবলারকে খুব কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা হয় তার। সেরি আয় নিজের সামর্থ্যের ছাপ খুব ভালোভাবে রাখতে পারবেন ৩৪ বছর বয়সী দি মারিয়া, বিশ্বাস পার্মার হয়ে খেলা বুফ্ফনের।
“সে এখন উইঙ্গার হিসেবে, আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার হিসেবে, এমনকি প্লেমেকার হিসেবেও খেলতে পারে। যে দলই তার সঙ্গে চুক্তি করুক, দারুণ কাজ করবে। আমি সত্যি আশা করি এটা ইউভেন্তুস করবে।”
“আমরা একজন তারকা নিয়ে কথা বলছি, আর ফুটবলের তারকার প্রয়োজন।”
১৯৮৪ সালে বার্সেলোনা থেকে নাপোলিতে এসে ইতালির ফুটবলে অনেক বড় প্রভাব ফেলেছিলেন দিয়েগো মারাদোনা। বুফ্ফন মনে করেন, এই ফুটবল কিংবদন্তির মতো একই ধরনের প্রভাব রাখার সামর্থ্য আছে দি মারিয়ার।
“দি মারিয়া ইতালিতে মারাদোনার মতো হতে পারে। এখনকার সেরি আ টেকনিক্যালি খুবই বাজে অবস্থায় আছে এবং আনহেল বেশ মানসম্মত একজন খেলোয়াড়।”