প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে রোববার এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দুই দলের প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ৫ লাখ এবং দলের কর্মকর্তাদের ২ লাখ টাকা করে আর্থিক সম্মাননা প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী।
ফুটবলাররা আগেও বেশ কবার প্রধানমন্ত্রীর সংবর্ধনা পেয়েছেন। বিশেষ করে গত কয়েক বছরে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সাফল্য পাওয়া মেয়েদের কয়েকটি দলকেই বিভিন্ন সময়ে সংবর্ধনা প্রদান ও পুরস্কৃত করেছেন প্রধানমন্ত্রী। গণভবনে সবার সঙ্গে একসঙ্গে সময় কাটিয়েছেন তিনি।
“করোনাকালীন সময় বলে অনুষ্ঠানটা এভাবেই করতে হলো। করোনা যদি না থাকত, তাহলে গণভবনের মাঠে সবাইকে একসঙ্গে ডেকে নিয়ে ঘুরে এই অনুষ্ঠানটা করতাম। আশা আছে, ভবিষ্যতে আমরা এটা করতে পারব। আজকে এ অনুষ্ঠানে সকল ক্রীড়াবিদ, খেলোয়াড়, সংগঠক যারা আছেন, সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।”
“আমি আগেও বলেছি, এই অনুষ্ঠানটা যদি গণভবনে সবাইকে ডেকে নিতে পারতাম, গল্প করতে পারতাম, তাহলে আরও বেশি খুশি হতাশ। আমি শুধু এতটুকু বলব যে, আমাদের ক্রীড়াঙ্গণে খেলাধুলার আরও প্রসার ঘটুক… এটাই আমি চাই।”
গত বছর ডিসেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত মেয়েদের অনূর্ধ্ব-১৯ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জেতে বাংলাদেশ। এই দুটি ফুটবল দলকে এদিন সংবর্ধনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
এছাড়া বঙ্গবন্ধু চার জাতি ফিজিক্যাল চ্যালেঞ্জ টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ দলকেও সংবর্ধনা দেওয়া হয়।