আগামী ২৪ মার্চ মালেতে স্বাগতিক মালদ্বীপের বিপক্ষে প্রথম প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। এরপর ২৯ মার্চ সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয়টি খেলবে দল।
কাবরেরার দলে মেরাজ হোসেন অপি, ইশা ফয়সালের মতো নতুন মুখ সুযোগ পেয়েছেন। ফিরেছেন রায়হান হাসান, নাসিরুল ইসলামের মতো অনেকে। কিন্তু জায়গা হয়নি সাদউদ্দিন, মাহবুবুর রহমান সুফিল, মতিন মিয়াদের।
আসছে ম্যাচ দুটিই হতে যাচ্ছে কাবরেরার প্রথম পরীক্ষা। সেখানে দলের লক্ষ্য কী, প্রশ্নের জবাবে এই স্প্যানিশ কোচ জানালেন লড়াকু ফুটবল খেলার কথা।
“মঙ্গোলিয়া ও মালদ্বীপের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচ হবে এবং এই স্কোয়াডের সবাই দুই দলের বিপক্ষে ৯০ মিনিট খেলতে পারবে। ২৩ জনকে বেছে নেওয়া অবশ্যই কষ্টকর ছিল, আমরা প্রথমে ৪৫-৫০ জনের একটা শর্টলিস্ট করেছি। এরপর সেখান থেকে পারফরম্যান্স বিবেচনা করে ২৩ জনের স্কোয়াড ঘোষণা করেছি, যেখানে টেকনিক্যাল স্টাফরাও অনেক সাহায্য করেছে।”
আগামী শুক্রবার লিগের বর্তমান সূচি শেষের পর প্রস্তুতির জন্য খুব বেশি সময় পাবেন না কাবরেরা। এই অল্প সময়ে তাই খেলোয়াড়দের ফিটনেস এবং টিম কম্বিনেশনে গুরুত্ব দিতে চান তিনি।
“লিগে প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ খেলে ক্যাম্পে যোগ দেবে ছেলেরা। তাই তাদের ফিটনেস ভালো থাকবে। তিন দিনের প্রস্তুতিতে আমরা সকল দিকেই নজর দিব। বিশেষ করে যৌথভাবে খেলার দিকে ফোকাস করব।”
কাবরেরার দলে ঠাঁই পাওয়াদের ১৪ জন খেলেছেন কিংস-সাইফ ম্যাচে। তবে এই স্প্যানিশ কোচ জানালেন, দলে থাকা, না থাকা সবার পারফরম্যান্সই পর্যালোচনা করছেন তিনি।
“শুধু জাতীয় দলের প্লেয়ারদের নয়, সবার উপরই নজর রাখছি, যাতে করে ভবিষ্যতে দল তৈরিতে ভালো হয়। যারা জায়গা পায়নি, তারা বিভিন্ন দলের অবশ্যই ভালো খেলোয়াড়, ২৩ জনের স্কোয়াড ঘোষণা করা অনেক কঠিন ছিল।”