ক্লাবের ওয়েবসাইটে বুধবার দুটি পৃথক বিবৃতিতে কিমিখ ও চুপো-মোটিংয়ের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর জানায় জার্মান চ্যাম্পিয়নরা।
চলতি মাসে আন্তর্জাতিক বিরতিতে জার্মানি দলে কোভিড-১৯ আক্রান্ত সতীর্থের সংস্পর্শে আসায় কিমিখসহ তিনজনকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছিল। এরপর গত রোববার কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসায় কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয় সের্গে জিনাব্রি, জামাল মুসিয়ালা, মিকায়েল কুইজন্স ও চুপো-মোটিংকে।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, সামনে দল সাজাতেই হিমশিম খেতে হতে পারে কোচ ইউলিয়ান নাগেলসমানকে। গত মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দিনামো কিয়েভের বিপক্ষে ২-১ গোলে জয় পাওয়া ম্যাচেই যেমন বায়ার্নের বেঞ্চে ছিলেন ২ গোলরক্ষক বাদে মাত্র ৪ জন খেলোয়াড়।
সদ্য করোনাভাইরাস থেকে সেরে ওঠা ডিফেন্ডার নিকলাস সুলে এখনও দলে ফেরেননি। আরেক ডিফেন্ডার ইয়োসিপ স্তানিসিচ আইসোলেশনে আছেন গত সপ্তাহে কোভিড-১৯ পজিটিভ হওয়ার পর থেকে।
কয়েকজন খেলোয়াড় এখনও টিকা নিতে অস্বীকৃতি জানানোয় সমালোচনার মুখেও আছে বায়ার্ন। এই খেলোয়াড়দের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন কিমিখ। তার শঙ্কা, টিকার দীর্ঘমেয়াদি প্রতিক্রিয়া আছে।
চুপো-মোটিং টিকা নিয়েছেন কি-না সেটা এখনও নিশ্চিত নয়। তবে জার্মান গণমাধ্যমের খবর, তিনিও টিকা নেননি।