করোনাভাইরাস পজিটিভ হওয়ায় বৃহস্পতিবার ২৩ সদস্যের ঘোষিত দলে নেই এনগোলো কঁতে। তার জায়গায় দলে এসেছেন মিডফিল্ডার মাতেও গেনদুজি।
ফ্রান্সের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা জিরুদ ছিলেন ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের দলে। কিন্তু শেষ ষোলোয় হেরে যাওয়া দলের হয়ে কেবল এক ম্যাচে সুযোগ পান তিনি। ১১০ ম্যাচে ৪৬ গোল করা এই ফরোয়ার্ডকে পরে রাখা হয়নি এ মাসের শুরুতে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দলে। এবার ৩৪ বছর বয়সী ফুটবলার বাদ পড়লেন লেশন্স লিগের দলে থেকেও।
দুই ডিফেন্ডার এরনঁদেজ ও পাভার্দের সঙ্গে দলে ফিরেছেন ফরোয়ার্ড উইসাম বেন ইয়েদের। বাদ পড়েছেন গোলরক্ষক স্তিভ মাদাঁদাঁ, মিডফিল্ডার কোরোঁতাঁ তোলিসো, ফরোয়ার্ড কিংসলে কোমান ও তমাস লেমা।
ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে আগামী বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের মুখোমুখি হবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। এর আগের দিন প্রথম সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি লড়বে ইতালি ও স্পেন। দুই সেমি-ফাইনালের বিজয়ী লড়বে আগামী ১০ অক্টোবরের ফাইনালে।
ফ্রান্স দল:
গোলরক্ষক: উগো লরিস (টটেনহ্যাম হটস্পার), মাইক মিয়াঁ (এসি মিলান), বেনোয়া কস্তিল (বোর্দো)।
ডিফেন্ডার: লুকাস দিনিয়ে (এভারটন), লিও দুবয়ঁ (অলিম্পিক লিওঁ), লুকা এরনঁদেজ (বায়ার্ন মিউনিখ), জুল কুন্দে (সেভিয়া), প্রেসনেল কিম্পেম্বে (পিএসজি), রাফায়েল ভারানে (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড), বাঁজামাঁ পাভার্দ (বায়ার্ন মিউনিখ), দায়দ উপেমেকানো (বায়ার্ন মিউনিখ)।
মিডফিল্ডার: মাতেও গেনদুজি (মার্সেই), পল পগবা (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড), থিও এরনঁদেজ (এসি মিলান), অগেলিয়াঁ চুয়ামেনি (মোনাকো), জরদাঁ ভেরেতু (রোমা), আদ্রিওঁ রাবিও (ইউভেন্তুস),
ফরোয়ার্ড: উইসাম বেন ইয়েদের (মোনাকো), করিম বেনজেমা (রিয়াল মাদ্রিদ), অঁতোয়ান গ্রিজমান (আতলেতিকো মাদ্রিদ), কিলিয়ান এমবাপে (পিএসজি), মুসা দিয়াবি (বায়ার লেভারকুজেন),অঁতনি মার্সিয়াল (ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড)