টোকিও অলিম্পিক স্টেডিয়ামের ট্র্যাকে মঙ্গলবার ২১ দশমিক ৫৩ সেকেন্ড সময় নিয়ে সেরা হন টম্পসন। ২১ দশমিক ৮১ সেকেন্ড টাইমিং নিয়ে রুপা পেয়েছেন নামিবিয়ার ক্রিস্টিন এমবোমা।
বিশ্ব রেকর্ড বা অলিম্পিকসের রেকর্ড, কোনোটিরই অবশ্য খুব একটা কাছাকাছি যেতে পারেননি টম্পসন। ২১ দশমিক ৩৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে দুটি রেকর্ডই ১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকসে গড়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরেন্স গ্রিফিত-জয়নার। তবে এ ইভেন্টে টম্পসনের টাইমিং এখন দ্বিতীয় সেরা।
গত শনিবার অলিম্পিকসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্টের একটি মেয়েদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ১০ দশমিক ৬১ সেকেন্ড সময় নিয়ে মুকুট ধরেন টম্পসন। ভাঙেন অলিম্পিকসের ৩৩ বছরের পুরান রেকর্ড।
টম্পসনের টাইমিং মেয়েদের ১০০ মিটারের ইতিহাসে দ্বিতীয় সেরা। ১৯৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানাপোলিসে অলিম্পিক ট্রায়ালে ১০ দশমিক ৪৯ সেকেন্ড নিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন গ্রিফিত। ট্র্যাক অ্যান্ড ফিল্ডের এই সাবেক তারকার চেয়ে মাত্র দশমিক ১২ সেকেন্ড বেশি সময় নিয়ে টোকিওতে দৌড় শেষ করেন ২৯ বছর বয়সী টম্পসন।
অলিম্পিকসের টানা দুই আসরে ১০০ ও ২০০ মিটারের মুকুট ধরে রাখার উচ্ছ্বাসে ভাসছেন টম্পসন।
“দুটি সোনার পদক আবারও জিততে পেরে অসাধারণ লাগছে। কঠিন একটা সপ্তাহ পার করলাম। ১০০ মিটারের ফাইনালে জয়ের পর ঘুমাতে পারিনি।…এটা আমার ব্যক্তিগত সেরা টাইমিং এবং জাতীয় রেকর্ডও। তাই ভীষণ খুশি আমি।”