গ্রুপ পর্বে এবার তিন ম্যাচে স্রেফ দুই গোল করেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড। দুটি গোলই ছিল স্টার্লিংয়ের। পরে শেষ ষোলোয় জার্মানির বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়েও তার গোলেই এগিয়ে যায় দল।
এই প্রথম বড় কোনো টুর্নামেন্টে ইংল্যান্ডের প্রথম তিন গোলই করলেন একজন। সব মিলিয়ে ইংল্যান্ডের জার্সিতে সবশেষ ২০ ম্যাচে ১৫ গোল স্টার্লিংয়ের। অথচ এর আগে অবিশ্বাস্যভাবে ছিল ২৭ ম্যাচের গোল খরা!
সাউথগেট বলছেন, এই স্টার্লিং হাল ছাড়ার পাত্র নন।
“সে লড়াকু। গত বছর দুয়েক ধরে তার ভেতর গোল করার সত্যিকারের এই তীব্র ক্ষুধা জেগে উঠেছে। নিজেকে সে এই জায়গায় তুলে এনেছে এবং তার তাড়না অসাধারণ। ইংল্যান্ডের হয়ে তার পথচলা আমরা দেখছি এবং সে এভাবে পারফর্ম করায় আমি খুবই খুশি।”
স্টার্লিংকে দলে রাখায় একসময় সাউথগেটকেও সমালোচনা কম সহ্য করতে হয়নি। বিশেষ করে, ইংল্যান্ডের মতো জায়গায়, যেখানে আক্রমণভাগে প্রতিভাবান ফুটবলারের অভাব নেই। তবে সমালোচনায় সাউথগেটের আপত্তি নেই, এসবই যে স্টার্লিংয়ের জ্বালানি!
“ওয়েম্বলিতে (জার্মানির বিপক্ষে) নিজেকে মেলে ধরতে পারা নিশ্চয়ই তার জন্য বিশেষ কিছু হয়ে থাকবে। তার গোলসংখ্যা এখন অবিশ্বাস্য। সত্যিই অবিশ্বাস্য এবং হ্যাঁ, দয়া করে প্রশ্ন তুলতে থাকুন। কারণ, আমরা যদি তাকে উজ্জীবিত করতে না পারি, অন্যরা ঠিকই করবে।”