অর্থাৎ লন্ডনের স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতার ৭৫ শতাংশ দর্শক মাঠে থাকবে। আগামী ১১ জুলাই হবে মহাদেশীয় প্রতিযোগিতাটির ফাইনাল।
সকল টিকেটধারীর কোভিড-১৯ পরীক্ষায় নেগেটিভ সনদ অথবা টিকা নেওয়ার প্রমাণ থাকতে হবে-টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিতে হবে ম্যাচের ১৪ দিন আগে।
যুক্তরাজ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় ইতালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাগি সোমবার লন্ডন থেকে ফাইনাল সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান। এর পর দিন এলো দর্শক বাড়ানোর এই ঘোষণা।
ওয়েম্বলিতে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচ ও ২৬ জুন ইতালি ও অস্ট্রিয়ার শেষ ষোলোর ম্যাচের জন্য সাড়ে ২২ হাজার দর্শক প্রবেশের অনুমতি আছে। তবে ২৯ জুন শেষ ষোলোর আরেক ম্যাচের জন্য সংখ্যাটা হবে ৪০ হাজার। ওই ম্যাচে খেলতে পারে ইংল্যান্ড।
ম্যাচগুলি দেখতে বিদেশি দর্শকদের লন্ডনে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কোয়ারেন্টিন বিধিনিষেধ শিথিল করার জন্য যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে উয়েফা। তবে এ বিষয়ে বিধি-নিষেধ পরিবর্তনের উল্লেখ বিবৃতিতে নেই।
বর্তমানে বেশিরভাগ ইউরোপীয় দেশ থেকে যুক্তরাজ্য সফরকারীদের সেখানে পৌঁছার পর ১০ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকতে হয়।
দর্শকসংখ্যা বাড়ানোর বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়ে যুক্তরাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছেন উয়েফা সভাপতি আলেকসান্দের চেফেরিন।