এনরিকে ও তার কোচিং স্টাফের কয়েকজন টিম হোটেলের লিফটে এক ঘণ্টার মতো আটকে ছিলেন। পরে তাদের উদ্ধার করা হয়। এজন্য কসোভো ম্যাচের শুরুর কিছুক্ষণ ডাগআউটে ছিলেন না তিনি।
লিফট থেকে ছাড়া পাওয়ার পর আলাদা গাড়িতে স্টেডিয়ামে পৌঁছান তারা। কারণ টিম বাস আগেই হোটেল ছেড়ে এসেছিল।
অনাকাঙ্ক্ষিত এই ঘটনার কোনো বিরূপ প্রভাব অবশ্য দলের পারফরম্যান্সে পড়েনি। সেভিয়ায় বুধবার রাতের ম্যাচটি ৩-১ গোলে জেতে তারা।
দানি ওলমোর গোলে স্বাগতিকরা এগিয়ে যাওয়ার পর ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ফেররান তরেস। বেসার হালিমি ব্যবধান কমালেও জয় নিয়ে ভাবতে হয়নি স্পেনকে। একটু পরেই তাদের শেষ গোলটি করেন জেরার্দ মোরেনো।
ম্যাচ শেষে এনরিকেও বলেন, তার আসতে আরও দেরি হলেও সমস্যা ছিল না তেমন।
“আমাদের বিকল্প পরিকল্পনা ছিল। আমার অনুপস্থিতিতে কোচিং দলের অন্যরা দায়িত্ব নিত। আমি এখানে না আসতে পারলেও খুব একটা সমস্যা হতো না।”
গ্রিসের সঙ্গে ১-১ ড্রয়ে যাত্রা শুরুর পরের রাউন্ডে জর্জিয়ার বিপক্ষে শেষ দিকের গোলে ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল ২০১০ সালের বিশ্বকাপ জয়ীরা।
তিন ম্যাচে দুই জয় ও এক ড্রয়ে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষে স্পেন। এক ম্যাচ কম খেলা সুইডেন ৬ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে নেমে গেছে।