বায়ার্নের মাঠ আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় শনিবার দুই দলের ম্যাচটি ৩-৩ ড্র হয়। ১০ ম্যাচে ২৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন। ২১ পয়েন্ট নিয়ে আগের মতো দ্বিতীয় স্থানেই থাকল লাইপজিগ।
দ্বিতীয় মিনিটেই বায়ার্নের রক্ষণে হানা দেয় লাইপজিগ। ভাগ্যের ফেরে গোল পায়নি দলটি। কর্নারের পর মার্সেল সাবিৎজারের শট ক্রসবারে লেগে ফিরে।
বলের নিয়ন্ত্রণে পিছিয়ে থাকলেও পাল্টা আক্রমণে বায়ার্নের রক্ষণে ভীতি ছড়াচ্ছিল লাইপজিগ। সপ্তদশ মিনিটে সাবিৎজারের বাড়ানো বল ধরে ক্রিস্টোফার এনকুনকুর শট অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
দুই মিনিট পর টমাস মুলারের হেড পাসে রবের্ত লেভানদোভস্কি খুব কাছ থেকে মাথা ছোঁয়ালেও বল জাল খুঁজে পায়নি। উল্টো পরের মিনিটে পিছিয়ে পড়ে বায়ার্ন। ডি-বক্সের বাইরে থেকে এনকুনকুর শটে পরাস্ত গোলরক্ষক মানুয়েল নয়ার।
এরপর ছয় মিনিটের মধ্যে তিন গোলে জমে ওঠে ম্যাচ। ৩০তম মিনিটে কোমানের পাস ধরে ডান পায়ের শটে বায়ার্নকে সমতায় ফেরান জামাল মুসিয়ালা। চার মিনিট পর কোমানের থ্রু বল ধরে ডি-বক্সের ভেতর থেকে বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে নেন মুলার।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর দিকেই সতীর্থের ক্রসে এমিল ফোরসবার্গের হেডে এগিয়ে যায় লাইপজিগ। ৬৪তম মিনিটে উপামেকানোর শট নয়ার ফিস্ট করে ফেরালে ব্যবধান বাড়েনি।
৭৫তম মিনিটে আবারও সমতায় ফেরে বায়ার্ন। কোমানের ক্রসে মুলার হেডে লক্ষ্যভেদ করেন। ৮৭তম মিনিটে সের্গে জিনাব্রির শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে ড্রয়েই নিষ্পত্তি হয় ম্যাচের ভাগ্য।