সেমি-ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ৮-২ ব্যবধানে উড়ে যাওয়ার আগে শেষ ষোলোর ফিরতি লেগে নাপোলির বিপক্ষে ৩-১ গোলে জেতে বার্সেলোনা। কাম্প নউয়ের সেই ম্যাচের ২৩তম মিনিটে মেসির করা দুর্দান্ত গোলটি পেল আসর সেরার স্বীকৃতি।
লুইস সুয়ারেসের বাড়ানো বল ধরে দুই ডিফেন্ডারকে ছিটকে দিয়ে বক্সে ঢোকার পর প্রতিপক্ষের ট্যাকলে পড়ে যান মেসি। কিন্তু থেমে যাননি। দ্রুতই উঠে বলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুই জনের মাঝ দিয়ে বাঁ পায়ের নিখুঁত শটে দূরের পোস্ট দিয়ে জাল খুঁজে নেনে এই আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড।
কোয়ার্টার-ফাইনালে বার্সেলোনার বিপক্ষে বায়ার্নের বিশাল জয়ের ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে জসুয়া কিমিচের করা গোলটি আছে তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে। অবশ্য শুধু নিখুঁত টোকা দেওয়ার কাজটুকুই করেছিলেন তিনি। বাম দিক দিয়ে একে একে বার্সেলোনার তিন জনকে কাটিয়ে বাইলাইনের একটু ওপর দিয়ে ছুটে গিয়ে কিমিচকে বলটা বাড়িয়েছিলেন আলফোনসো ডেভিস।
গ্রুপে ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে দিনামো জাগরেভের দানি ওলমোর গোলটি তালিকায় তৃতীয় এবং স্লাভিয়া প্রাহার বিপক্ষে ইন্টার মিলানের লাউতারো মার্তিনেসের চমৎকার ভলিতে পাওয়া গোলটি রয়েছে তালিকায় চতুর্থ স্থানে।
গ্রুপ পর্বে টটেনহ্যাম হটস্পারের মাঠে ৭-২ গোলের বিশাল ব্যবধানে জেতে বায়ার্ন। হ্যাটট্রিকসহ চার গোল উপহার দেন সের্গে জিনাব্রি। ওই ম্যাচে তার বাঁ দিক দিয়ে একক প্রচেষ্টায় আক্রমণে উঠে করা গোলটি আছে পঞ্চম স্থানে।
সেরা দশে জায়গা পেয়েছে লাইপজিগের মার্সেল সাবিতজার, বার্সেলোনার লুইস সুয়ারেস, ইউভেন্তুসের দগলাস কস্তা, আয়াক্সের হাকিম জিয়াশ ও পিএসজির ফরোয়ার্ড কিলিয়ান এমবাপের গোল।