গত ফেব্রুয়ারিতে লিওঁর মাঠে ১-০ গোলে হারে ইউভেন্তুস। ফিরতি লেগে শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত একটায় মুখোমুখি হবে দল দুটি। কোয়ার্টার-ফাইনালে উঠতে এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই তুরিনের ক্লাবটির। সেই সঙ্গে ব্যবধানটাও হতে হবে প্রথম লেগের চেয়ে বড়।
রেকর্ড টানা নবমবারের মতো সেরি আ শিরোপা জেতা দলটি বাড়তি আত্মবিশ্বাস পাচ্ছে লিওঁর বিপক্ষে তাদের অতীত পারফরম্যান্স ও তারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর নকআউট পর্বের অসাধারণ সাফল্যে। ম্যাচটিকে ঘিরে এমনই কিছু পরিসংখ্যান সাজিয়েছে স্প্যানিশ ক্রীড়া পত্রিকা এএস।
০- ইউরোপীয় প্রতিযোগিতায় ঘরের মাঠে লিওঁর বিপক্ষে দুটি ম্যাচ খেলে কোনোটিতে হারেনি ইউভেন্তুস। ২০১৪ সালের এপ্রিলে ইউরোপা লিগে জিতেছিল ২-১ গোলে আর ২০১৬ সালের নভেম্বরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ১-১ ড্র করেছিল।
৪- ইউরোপিয়ান টুর্নামেন্টে ইতালিতে শেষ পাঁচ ম্যাচের চারটিতেই হেরেছে লিওঁ, অন্য ম্যাচটি ড্র। সবশেষ জিতেছে ২০০৮ সালের নভেম্বরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে, ফিওরেন্তিনার মাঠে ২-১ গোলে। ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে পিএসভিকে হারানোর পর ১০টি অ্যাওয়ে ম্যাচে জয়ের দেখা পায়নি ফরাসি দলটি; এর মধ্যে ছয় ম্যাচে গোলই করতে পারেনি তারা।
১৮- চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শেষ ১২টি হোম ম্যাচে ১৮ গোল করেছেন রোনালদো। এর মধ্যে আছে চারটি হ্যাটট্রিক। গত আসরে শেষ ষোলোর প্রথম লেগে আতলেতিকো মাদ্রিদের মাঠে ২-০ গোলে হারের পর ফিরতি পর্বে ৩-০ ব্যবধানে জিতেছিল ইউভেন্তুস। ওই ম্যাচের তিনটি গোলই করেছিলেন পর্তুগিজ তারকা।
৬- গত মৌসুমের শুরু থেকে লিওঁর হয়ে হোসাম আউয়ার (একটি গোল করার পাশাপাশি করিয়েছেন ছয়টি) চেয়ে কেবল মেমফিস ডিপাইয়ের (১০ গোলে) নাম জড়িয়ে আছে বেশি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ গোলে। ইউরোর সেরার আসরে এই সময়ে আউয়ার সমান ছয়টি অ্যাসিস্ট আছে লিওনেল মেসির।