বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উপলক্ষে এ বছর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ। আগামী ১৯ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হওয়ার কথা ছিল এই টুর্নামেন্ট।
গত জুনে সাফের অনলাইন মিটিংয়ে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের কারণে প্রতিযোগিতাটি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত হয়। দিনক্ষণ নির্ধারিত না হলেও টুর্নামেন্টটি আগামী বছর মাঠে গড়ানোর কথা।
দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের অর্জন খুব একটা নেই। গত ১২ আসরের মধ্যে ২০০৩ সালের আয়োজক বাংলাদেশ সেবারই প্রথম এবং এখন পর্যন্ত সর্বশেষ এই শিরোপার স্বাদ পায়। গত চার আসরে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নেওয়ার বিষাদ সঙ্গী হয় দলের।
এবার নিজেদের মাঠে প্রতিযোগিতা বলে আশাবাদী রানা। শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের এই গোলরক্ষক বাফুফের মাধ্যমে পাঠানো ভিডিও বার্তায় সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ পিছিয়ে যাওয়ার নিয়ে স্বস্তির কথাও জানান।
“এ বছর সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ হওয়ার কথা ছিল, সেটি কোভিড-১৯ এর কারণে পিছিয়ে সামনের বছরে চলে গিয়েছে। ব্যাক্তিগতভাবে আমি মনে করি, সাফ আমাদের দেশের জন্য বড় একটি টুর্নামেন্ট। যেহেতু এবারের টুর্নামেন্ট আমাদের মাঠে, সেহেতু আমাদের ভালো একটা সুযোগ আছে।”
“আসলে আমাদেরও প্রস্তুতি ঘাটতি আছে। সেক্ষেত্রে আমি মনে করি, এটা আগামী বছর অনুষ্ঠিত হলে আমাদের প্রস্তুতি ভালো থাকবে এবং এটা নিয়ে আমরা অনেক বেশি কাজ করতে পারব। আশাকরি ইনশাল্লাহ, সাফে আমাদের ভালো ফল হবে।”