প্রথমার্ধের শেষের দিকে ম্যাচের ডেডলক খোলার পর একের পর এক গোল করলেন মুজাফ্ফরভ-দিয়াবাতেরা।
ফ্রেঞ্চ ফুটবল ফেডারেশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ২৪ বছর বয়সী লংলে জানালেন, মায়ের সঙ্গে কথা হয় তার। মায়ের কাছ থেকে জেনেছেন, কতটা সংগ্রাম করতে হচ্ছে ফরাসিদের।
“আমি করোনাভাইরাসের প্রভাব ভালোভাবেই বুঝতে পারি। কারণ, আমার মা একজন নার্স। আমরা কথা বলি, লোকজন কিসের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, এর সবকিছুই তিনি আমাকে বলেছেন। একই সঙ্গে (স্বাস্থ্য) কর্মীরা যে কঠিন সময় পার করছে, সেটাও বলেছেন। তাদের কাছে সবসময় সঠিক সরঞ্জাম থাকে না, তবুও তাদের মানিয়ে নিতে হয়।”
লকডাউনের সময়ে অনেক খেলোয়াড় বিভিন্নভাবে নিজেদের ফিট রাখছেন। বার্সেলোনা ডিফেন্ডার জানালেন এই সময়ে তার অভিজ্ঞতার কথা।
“আমার অভিজ্ঞতা অন্যদের মতোই। আশা করছি, খুব শিগগিরই বাইরে বের হতে পারব। আমি ভাগ্যবান যে, আমার বাসার সঙ্গে একটি বাগান আছে। সেখান থেকে আমি নির্মল বাতাস নিতে পারি। সবার জন্যই কঠিন সময় এটি।”