ইউরোপ সেরা হওয়ার স্বপ্ন পূরণে ২০১৭ সালে ২২ কোটি ২০ লাখ ইউরো ট্রান্সফার ফিতে বার্সেলোনা থেকে নেইমারকে দলে টানে পিএসজি।
প্যারিসে যাওয়ার পর থেকে বারবার চোটে পড়তে থাকেন নেইমার। নিষেধাজ্ঞার কারণেও কয়েক দফায় মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে তাকে। আর এবার করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে এক মাসের বেশি সময় ধরে ফ্রান্সের ফুটবল বন্ধ থাকার পর বাতিল করা হয়েছে চলতি ঘরোয়া মৌসুম।
পিএসজিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে দলের ১৫৫ ম্যাচের মধ্যে নেইমার খেলতে পেরেছেন মাত্র ৮০টি, যা শতকরা হিসাবে ৫১ শতাংশ। প্রতি মৌসুমে গড়ে ২৬ ম্যাচ।
স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি মৌসুমে পিএসজি নেইমারকে দিয়েছে তিন কোটি ৭০ লাখ ইউরো। মাঠের পারফরম্যান্সে আকাশছোঁয়া এই অর্থের প্রভাব পড়েনি।
এই হিসাবে ম্যাচ প্রতি নেইমারকে দেওয়া হয়েছে ১৪ লাখ ইউরো! অর্থাৎ ৮০ ম্যাচ খেলার জন্য নেইমারকে দেওয়া হয়েছে ১১ কোটি ১০ লাখ ইউরো।
২০১৯ সালে জুনে গোড়ালির চোটে আবারও মাঠের বাইরে চলে যান নেইমার। ফলে ২০১৯-২০ মৌসুমের শুরুতে মাঠে নামতে পারেননি তিনি।