তবে তার আগে রোগী ও স্বাস্থ্যকর্মীদের কোভিড-১৯ পরীক্ষা নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন বেভান। পরীক্ষা পর্যাপ্ত নিশ্চিত হওয়ার পরই কেবল এটি খেলাধুলায় ব্যবহারের পক্ষে তিনি। উদাহরন হিসেবে জার্মানির কথা তুলে ধরেন বেভান।
আগামী মে মাসে ফুটবল ফেরানোর চিন্তা করছে জার্মানি। সেটি তাদের সরকারের দারুণ পরিকল্পনার ফল বলেই মনে করেন বেভান। দেশটিতে প্রতিদিন ৫০ হাজার মানুষের করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা হচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
“এই (ইংল্যান্ড) দেশে আমরা প্রতিদিন ১০ হাজার পরীক্ষা করছি, যদিও সরকার এই মাসের শেষের দিকে প্রতিদিন এক লাখ পরীক্ষার লক্ষ নির্ধারন করেছে।”
“আমাদের কোচরা তাদের খেলোয়াড়দের পরীক্ষা না হওয়া পর্যন্ত মাঠে ফিরতে চান না। একই সঙ্গে সরকারকেও এটা নিশ্চিত করতে হবে…কারণ হাসপাতালের কর্মী, রোগী, স্বাস্থ্যকর্মী ও তাদের পরীবারের জন্য এর ঘাটতি পড়তে পারে।”
প্রায় এক মাস হতে চলল করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের প্রায় অধিকাংশ দেশে বন্ধ রয়েছে ফুটবল।
মৌসুমের বাকি অংশ ৫৬ দিনের মধ্যে শেষ করার পরিকল্পনা করছে ইংলিশ ফুটবল লিগ (ইএফএল) কর্তৃপক্ষ। তবে কোচদের মতামত বা পরামর্শ ছাড়া এমন পরিকল্পনা করায় লিগ কর্তৃপক্ষের সমালোচনা করেছেন বেভান।